Wap4dollar.com

Wednesday 15 August 2018

♥ ভালবাসার পরিচয় ♥

 


‘ভালবাসা’ এক পবিত্র জিনিস যা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর পক্ষ হতে আমরা পেয়েছি। ভালবাসা’ শব্দটি ইতিবাচক। আল্লাহ তা‘আলা সকল ইতিবাচক কর্ম-সম্পাদনকারীকে ভালবাসেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,


وَلَا تُلْقُوا بِأَيْدِيكُمْ إِلَى التَّهْلُكَةِ وَأَحْسِنُوا إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ


‘‘এবং স্বহস্তে নিজেদেরকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ো না। তোমরা সৎকর্ম কর, নিশ্চয় আল্লাহ্‌ মুহসিনদের ভালবাসেন।’’(সূরা আল-বাকারা:১৯৫)


ভুলের পর ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং পবিত্রতা অবলম্বন করা এ দুটিই ইতিবাচক কর্ম। তাই আল্লাহ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকেও ভালবাসেন। আল্লাহ বলেন,


إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ


‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ তাওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল-বাকারা:২২২)


তাকওয়া সকল কল্যাণের মূল। তাই আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে খুবই ভালবাসেন। তিনি বলেন,


فَإِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِين


‘‘আর নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল ইমরান:৭৬)


পবিত্র এ ভালবাসার সাথে অপবিত্র ও নেতিবাচক কোন কিছুর সংমিশ্রণ হলে তা আর ভালবাসা থাকে না, পবিত্রও থাকে না; বরং তা হয়ে যায় ছলনা,শঠতা ও স্বার্থপরতা।


ভালবাসা, হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা এক অদৃশ্য সুতোর টান। কোন দিন কাউকে না দেখেও যে ভালবাসা হয়; এবং ভালবাসার গভীর টানে রূহের গতির এক দিনের দূরত্ব পেরিয়েও যে দুই মুমিনের সাক্ষাত হতে পারে তা ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমার এক বর্ণনা থেকে আমরা পাই। তিনি বলেন,


النعم تكفر والرحم تقطع ولم نر مثل تقارب القلوب


‘‘কত নি‘আমতের না-শুকরি করা হয়, কত আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা হয়, কিন্তু অন্তরসমূহের ঘনিষ্ঠতার মত (শক্তিশালী) কোন কিছু আমি কখনো দেখি নি।’’(ইমাম বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ :হাদীস নং২৬২)


ভালবাসার মানদণ্ড 


কাউকে ভালবাসা এবং কারো সাথে শত্রুতা রাখার মানদণ্ড হলো একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি। শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসতে হবে এবং শত্রুতাও যদি কারো সাথে রাখতে হয়, তাও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই। এটাই শ্রেষ্ঠ কর্মপন্থা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,


 إِنَّ أَحَبَّ الْأَعْمَالِ إِلَى اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ الْحُبُّ فِي اللَّهِ وَالْبُغْضُ فِي اللَّهِ


‘‘নিশ্চয় আল্লাহর নিকট শ্রেষ্ঠ আমল হলো আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসা এবং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কারো সাথে শত্রুতা রাখা।’’(আহমদ, মুসনাদুল আনসার, হাদিস নং২০৩৪১)


ঈমানের পরিচয় দিতে হলে, কাউকে ভালবাসবার আগে আল্লাহর জন্য হৃদয়ের গভীরে সুদৃঢ় ভালবাসা রাখতে হবে। কিছু মানুষ এর ব্যতিক্রম করে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,


وَمِنْ النَّاسِ مَنْ يَتَّخِذُ مِنْ دُونِ اللَّهِ أَندَادًا يُحِبُّونَهُمْ كَحُبِّ اللَّهِ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَشَدُّ حُبًّا لِلَّهِ


‘‘আর মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্যকে আল্লাহ্‌র সমকক্ষরূপে গ্রহণ করে এবং আল্লাহকে ভালবাসার মত তাদেরকে ভালবাসে; কিন্তু যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ্‌র প্রতি ভালবাসায় তারা সুদৃঢ়।’’(সূরা আল-বাকারা:১৬৫)


শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসতে হবে, নতুবা কোন ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ পাবে না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,


 ثَلَاثٌ مَنْ كُنَّ فِيهِ وَجَدَ حَلَاوَةَ الْإِيمَانِ أَنْ يَكُونَ اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِمَّا سِوَاهُمَا وَأَنْ يُحِبَّ الْمَرْءَ لَا يُحِبُّهُ إِلَّا لِلَّهِ وَأَنْ يَكْرَهَ أَنْ يَعُودَ فِي الْكُفْرِ كَمَا يَكْرَهُ أَنْ يُقْذَفَ فِي النَّارِ


‘‘তিনটি গুণ যার মধ্যে থাকে সে ঈমানের স্বাদ পায়।

১. আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তার কাছে অন্য সব কিছু থেকে প্রিয় হওয়া।

২. শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসা।

৩. কুফুরীতে ফিরে যাওয়াকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার মত অপছন্দ করা।’’(বুখারী, কিতাবুল ঈমান, হাদিস নং:১৫)


আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ভালবাসার ফযীলত 


আল্লাহ রাব্বুল ইয্‌যতের মহত্ত্বের নিমিত্তে যারা পরস্পর ভালবাসার সম্পর্ক স্থাপন করে, কিয়ামতের দিন তাদেরকে তিনি তাঁর রহমতের ছায়ায় জায়গা দেবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,


 إِنَّ اللَّهَ يَقُولُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَيْنَ الْمُتَحَابُّونَ بِجَلَالِي الْيَوْمَ أُظِلُّهُمْ فِي ظِلِّي يَوْمَ لَا ظِلَّ إِلَّا ظِلِّي


‘‘কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, আমার মহত্ত্বের নিমিত্তে পরস্পর ভালবাসার সম্পর্ক স্থাপনকারীরা কোথায় ? আজ আমি তাদেরকে আমার বিশেষ ছায়ায় ছায়া দান করব। আজ এমন দিন, যে দিন আমার ছায়া ব্যতীত অন্য কোন ছায়া নেই।’’মুসলিম, কিতাবুল বিররি ওয়াস-সিলাহ, হাদিস নং৪৬৫৫)


রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন,


إِنَّ مِنْ عِبَادِ اللَّهِ لَأُنَاسًا مَا هُمْ بِأَنْبِيَاءَ وَلَا شُهَدَاءَ يَغْبِطُهُمُ الْأَنْبِيَاءُ وَالشُّهَدَاءُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِمَكَانِهِمْ مِنَ اللَّهِ تَعَالَى قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ تُخْبِرُنَا مَنْ هُمْ قَالَ هُمْ قَوْمٌ تَحَابُّوا بِرُوحِ اللَّهِ عَلَى غَيْرِ أَرْحَامٍ بَيْنَهُمْ وَلَا أَمْوَالٍ يَتَعَاطَوْنَهَا فَوَ اللَّهِ إِنَّ وُجُوهَهُمْ لَنُورٌ وَإِنَّهُمْ عَلَى نُورٍ لَا يَخَافُونَ إِذَا خَافَ النَّاسُ وَلَا يَحْزَنُونَ إِذَا حَزِنَ النَّاسُ..


‘‘নিশ্চয় আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যারা নবীও নয় শহীদও নয়; কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ হতে তাঁদের সম্মানজনক অবস্থান দেখে নবী এবং শহীদগণও ঈর্ষান্বিত হবে। সাহাবিগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল ! আমাদেরকে বলুন, তারা কারা ? তিনি বলেন, তারা ঐ সকল লোক, যারা শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই একে অপরকে ভালবাসে। অথচ তাদের মধ্যে কোন রক্ত সম্পর্কও নেই, এবং কোন অর্থনৈতিক লেন-দেনও নেই। আল্লাহর শপথ! নিশ্চয় তাঁদের চেহারা হবে নূরানি এবং তারা নূরের মধ্যে থাকবে। যে দিন মানুষ ভীত-সন্ত্রস্ত থাকবে,সে দিন তাঁদের কোন ভয় থাকবে না। এবং যে দিন মানুষ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকবে, সে দিন তাঁদের কোন চিন্তা থাকবে না..।’’(সুনানু আবী দাঊদ, কিতাবুল বুয়ূ‘, হাদিস নং ৩০৬০)


পরস্পরের মধ্যে ভালবাসা বৃদ্ধি করার উপায় 


ইসলাম বলে, পরস্পরের মধ্যে ভালবাসা ও সৌহার্দ্য স্থাপিত না হলে পরিপূর্ণ ঈমানদার হওয়া যায় না, শান্তি ও নিরাপত্তা লাভ করা যায় না, এমনকি জান্নাতও লাভ করা যাবে না। তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুমিনদের পরস্পরের মধ্যে ভালবাসা ও সৌহার্দ্য বৃদ্ধির জন্য একটি চমৎকার পন্থা বাতলে দিয়েছেন। তিনি বলেন,


لَا تَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ حَتَّى تُؤْمِنُوا وَلَا تُؤْمِنُوا حَتَّى تَحَابُّوا أَوَلَا أَدُلُّكُمْ عَلَى شَيْءٍ إِذَا فَعَلْتُمُوهُ تَحَابَبْتُمْ أَفْشُوا السَّلَامَ بَيْنَكُمْ..*


‘‘তোমরা বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার না হবে, তোমরা ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না পরস্পরের মধ্যে ভালবাসা ও সৌহার্দ্য স্থাপন করবে। আমি কি তোমাদেরকে এমন বিষয়ের কথা বলব না, যা করলে তোমাদের মধ্যে ভালবাসা ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠিত হবে ? সাহাবীগণ বললেন, নিশ্চয় ইয়া রাসূলাল্লাহ ! (তিনি বললেন) তোমাদের মধ্যে বহুল পরিমাণে সালামের প্রচলন কর।’’(মুসলিম, কিতাবুল ঈমান, হাদিস নং ৮১)


Tuesday 14 August 2018


Koregin




জিন্সগ 2,000 বছরেরও বেশি সময় ধরে চীনে একটি ঔষধ হিসাবে মূল্যবান। থেনটি প্যান্যাক্স জিন্সং নামে কোরিগেন নামে পরিচিত যা গিন্সগ এর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রজাতি। কোরিগিনের তেরো ভিন্ন জিনোনেসাইড আছে। গিন্সেনোসাইড রক্তে শর্করার পরিমাণ কমানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করে, ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে, ইমিউন কোষ (প্রাকৃতিক খুনী) তৈরী করে যা ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এটি তাদের দ্বারা উত্পন্ন অঙ্গগুলি সমর্থন করে স্ট্রেস হরমোন মুক্তির ভারসাম্য (হাইপোথ্যালামিক-পিটুইটারি-অ্যাড্রালাল অক্ষ)। এটি অ্যাণ্ডোফিন তৈরি করতে উত্সাহ দেয় (ডায়োজেঞ্জিন মরফিন) যা ব্যথা দূর করে। এটা erectile ফাংশন উন্নত, টেসটোসটের এবং শুক্রাণু গণনা বৃদ্ধি। এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রভাব যা মুক্ত র্যাডিক্যাল নিয়ন্ত্রণ করে এবং এলডিএল (খারাপ কলেস্টেরল) মাত্রা কমিয়ে দেয়। চিকিত্সাবিদ্যাগতগতিবিজ্ঞান সাম্প্রতিক গবেষণায় অনুমান করা যায় যে ডিএনএলাইকোসিলাইটিন এবং এস্টেরিকীকরণের মাধ্যমে জিনোনেসাইডগুলি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সক্রিয় হয়। ২ Protopanaxadiol এবং প্রোটোপ্যান্সাকট্রিওল গ্লাইকোসাইডগুলি রক্ত ​​বা লিম্ফের মধ্যে শোষিত হয় এবং stearic, oleic, বা palmitic ফ্যাটি অ্যাসিডগুলির সাথে esterification জন্য টিস্যু লক্ষ্য করা পরিবহন। গিনেসেনাসাইড মেটাবলাইটে রূপান্তর, এম 1 (২0 এস-প্রোটোফোন্যাক্সডিয়াল ২0-ও-বি-ডি-গ্লুক্পিরাওরাসাইড) এবং এম 4 (২0 এস-প্রোটোফোন্যাকট্রিওল) চ্যাটাবোলাইজ ২.2 এর উপসর্গ এবং ব্যবহারকে প্রভাবিত করে। কর্ম প্রক্রিয়া Panax ginseng প্রায়ই একটি adaptogen হিসাবে উল্লেখ করা হয়, এটি biochemical এবং শারীরিক stressors অ্যান্সিপাইসিক প্রতিরোধের সমর্থন যে শরীরের উপর বিভিন্ন কর্ম এবং প্রভাব আছে প্রস্তাবিত, জীবনীশক্তি এবং দীর্ঘায়ু উন্নতি, এবং মানসিক ক্ষমতা উন্নত .1,3,4 পর্যালোচনা Panax ginseng হাইপোথ্যালামিক-পিটুইটারি-অ্যাড্রালাল (এইচপিএ) অক্ষকে প্রভাবিত করে ইমিউনো-মডুলেটিং কার্যকলাপ। ভিভিট্রো পরীক্ষায় উন্নত প্রাকৃতিক খুনী (এনকে) সেল কার্যকলাপ এবং গিনেসোসাইড এক্সপোজারের পর প্রস্রাব প্রতিরোধী ফাগোসাইটোসিস প্রকাশ করে। 1 999 সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পর্যালোচনা, ginseng saponins "সিরাম prolactin হ্রাস চিন্তা করা হয়, যার ফলে বাড়ীতেই বৃদ্ধি" পুরুষ impotence.5 গর্ভাবস্থা এবং ল্যাক্টেশন আমেরিকান হেরবল প্রোডাক্টস অ্যাসোসিয়েশন এবং জার্মান ই কমিশন অনুযায়ী কোনও বিধিনিষেধ নেই, তবে নিয়ন্ত্রিত, দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তা অধ্যয়নের অভাব রয়েছে। প্রথাগত চীনা মেডিসিনে (টিসিএম), গিনেসেং root গর্ভাবস্থায়, শ্রম ও প্রসবোত্তর সময়ে প্রদত্ত প্রেসক্রিপশনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সতর্কতা জিনজেনের সাথে উত্তেজিত ও অনিদ্রার উপরেও রিপোর্ট করা হয়েছে এবং ঘটনাবলী প্রমাণগুলি সুপারিশ করে যে অত্যধিক মাত্রাগুলি নরমভাবে রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং / বা অত্যধিক যৌনতা সৃষ্টি করতে পারে ছোট বাচ্চা বা গুরুতর হেপাটিক বা রেনাল রোগ সঙ্গে ব্যক্তিদের নিরাপত্তা জানা যায় না। ডোজ 1 ক্যাপসুল প্রতিদিন 1-2 বার বা চিকিত্সক দ্বারা উপদেশ দেওয়া।

উপকার

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য জন্য

ইমিউনোমোডালটরি কার্যকলাপের জন্য

কার্ডিওভাসকুলার কার্যকলাপের জন্য

রক্তে শর্করার জন্য, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ

বিষণ্নতা এবং উদ্বেগ জন্য

জ্ঞানীয় পারফরম্যান্সের জন্য

মেনোপজের জন্য

ইরেক্টিল ডিসফাংশন এবং যৌন ইচ্ছা জন্য

হেপটঅপ্রোটেক্টিভ কার্যকলাপের জন্য

আনজিয়ারিক কর্মের জন্য

কাজের পোষাক জন্য

কর্টিকোস্টেরয়েড মত কার্যকলাপ জন্য




HEALTH NOTE

ঠাণ্ডা এবং সর্দি এটি বলা হয়েছে যে এশিয়ান জিিন্ড্যাং ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে, যা শরীরের সংক্রমণ এবং রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। সেরা প্রমাণ হল এটি ঠান্ডা বা ফ্লু পাওয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে জিনজেন রক্তে ইমিউন কোষ সংখ্যা বাড়িয়েছে এবং ফ্লু টিকা প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়াটি উন্নত করে। এক গবেষণায়, ২২7 জন ব্যক্তি 1২ সপ্তাহের জন্য জিনজেন বা প্ল্যাএসওও পেয়েছেন এবং 4 সপ্তাহ পর ফ্লু টিকা পেয়েছেন। জিন্স্ং গ্রহণকারী গোষ্ঠীর মধ্যে ঠান্ডা ও ফ্লু সংখ্যা ছিল দুই তৃতীয়াংশ কম। দুই গবেষণায় পাওয়া গেছে যে জিন্সগ একটি ঠান্ডা পাওয়ার সুযোগ হ্রাস এক ডাবল-অন্ধ, 3২3 জন লোকের প্ল্যাঙ্কো-নিয়ন্ত্রিত গবেষণায়, যারা 4 মাস ধরে প্রতিদিন 400 মিলিগ্রাম জিিনেঙ্গে কমে যায় তাদের জীবাণুমুক্তি কম। যখন তারা ঠান্ডা পান, তখন এটি দীর্ঘ সময় কাটাতে পারে না বা এমন লোকেদের মতো তীব্র উপসর্গ দেখা যায় না যারা প্লাসসো গ্রহণ করেছিল। হার্টের স্বাস্থ্য এশীয় জিন্সেং একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বলে মনে হচ্ছে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ডিএনএকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, এবং অন্যান্য অবস্থার অবদান রাখতে পারে এমন পদার্থদের মুক্ত র্যাডিকেলগুলি থেকে পরিত্রাণ করতে সাহায্য করে। প্রারম্ভিক গবেষণায় দেখায় যে, এশিয়ান জিনেঙ্গে মানুষের হৃদরোগের উপসর্গ উন্নত করতে পারে। এটি "খারাপ" এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা হ্রাস এবং "ভাল" এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। রক্তচাপ উপর তার প্রভাব আরো জটিল। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে এটি রক্তচাপ কম বলে মনে হয়, অন্যরা এটির রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। কিছু মানুষ আশ্চর্য হয়েছেন যে জিনজেন স্বাভাবিক মাত্রাতে রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে পারে কিন্তু ডোজ উচ্চতর হলে তা কমিয়ে দেয়। যতক্ষণ পর্যন্ত গবেষকরা নিশ্চিতভাবে নিশ্চিত না হন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি উচ্চ রক্তচাপ থাকলে জিন্সং নিতে পারবেন না যতক্ষন না আপনার ডাক্তার আপনাকে ঠিক বলেছেন। টাইপ ২ ডায়াবেটিস যদিও ডায়াবেটিসের জন্য আমেরিকান জিন্সংকে আরও বেশি পড়াশোনা করা হয়েছে, তবে উভয় ধরনের প্যাক্যাক্স জিনজেন টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সাথে রক্ত ​​শর্করার মাত্রা হ্রাস করতে পারে। যাইহোক, কিছু গবেষণায় এটি এশিয়ান বা কোরিয়ান ginseng মত রক্ত ​​শর্করা মাত্রা উত্থাপিত। কিছু লোক মনে করে যে আমেরিকান জিন্সেংয়ে জিনসেনোসাইডগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে যখন এশিয়ার জিন্সেঙ্গে বিভিন্ন জিনোনেসাইডগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। যতক্ষণ না গবেষকরা আরও জানতে পারেন আপনার ডায়াবেটিসটি আপনার ডাক্তারের কঠোর পরিচর্যা ও পর্যবেক্ষণ ছাড়াই জিন্সংকে নেওয়া উচিত নয়। মানসিক কর্মক্ষমতা যারা ginseng গ্রহণ প্রায়ই তারা আরো সতর্কতা বোধ বলে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় রিপোর্ট করা হয়েছে যে এশিয়ান জিন্সং সামান্য চিন্তা বা শেখার উন্নতি করতে পারে প্রারম্ভিক গবেষণা দেখায় যে এশিয়ান জিন্সং মানসিক আংশিক, ঘনত্ব, মেমরি, এবং অন্যান্য পরিশ্রমের মতো বিষয়গুলিতে কার্য সম্পাদন করতে পারে। কিছু গবেষণায় এশিয়ার জিন্স্ং এবং জিঙ্কো বিলোভা সংমিশ্রণে একটি ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে। অধিকাংশ গবেষণায় দেখা গেছে যে জিন্সগ মানসিক কর্মক্ষমতা উন্নত করে, কিন্তু তারা বিভিন্ন ধরণের মানসিক কার্যকারিতা মাপাচ্ছে। যে জিনজেন প্রভাব প্রভাব আছে কি ঠিক তা জানতে এটি তোলে। উদাহরণস্বরূপ, এক গবেষণায় দেখা যায় যে জিনজং গ্রহণকারীরা বিমূর্ত চিন্তাধারার জন্য তাদের ক্ষমতা বাড়িয়েছিল, কিন্তু তাদের প্রতিক্রিয়া সময় বা ঘনত্বের মাত্রাগুলিতে কোন পরিবর্তন হয়নি। দৈহিক ধৈর্য মানুষ এবং পরীক্ষাগার পশুদের ক্রীড়াবিদ পারফরম্যান্স জন্য এশিয়ান ginseng ব্যবহার করে একটি সংখ্যা আছে। ফলাফল মিশ্রিত করা হয়েছে, কিছু গবেষণায় আরও ভালো শক্তি এবং সহনশীলতা দেখানো হয়েছে, অন্যরা উন্নত ত্বরিত বা প্রতিক্রিয়া সময় দেখায় এবং অন্যদেরও কোনও প্রভাব দেখায় না। তবুও, ক্রীড়াবিদ প্রায়ই ধৈর্য এবং শক্তি উভয় উত্সাহ দিতে এশিয়ান ginseng নিতে। 332 জন মানুষের একটি গবেষণায় ক্লান্তি কমাতে এশীয় জিন্সং খুঁজে পাওয়া যায়। স্ট্রেস এবং কল্যাণ এশিয়ার জিন্সংকে কখনও কখনও "অ্যাডডোজেন" বলা হয়, যা শরীরের শারীরিক বা মানসিক চাপের সাথে সাহায্য করে। যে গবেষণা করা কঠিন হতে পারে, যদিও, কিছু প্রমাণ ginseng (উভয় এশিয়ান এবং আমেরিকান ধরনের) জীবনের মান উন্নত করতে পারেন - যদিও জীবনের মান পরিমাপ করা কঠিন হতে পারে, খুব। মেক্সিকো সিটিতে বসবাসকারী 501 জন পুরুষ ও নারীর একটি গবেষণায় এশিয়ার জিন্সং গ্রহণকারীদের মধ্যে জীবনযাপনের মান উন্নত (শক্তি, ঘুম, যৌন জীবন, ব্যক্তিগত সন্তুষ্টি, মঙ্গল) পাওয়া যায়। আরেকটি সুশৃঙ্খল গবেষণায় দেখা গেছে যে জিনজং এর সাথে একটি পুষ্টিকর সম্পূরক গ্রহণকারী ব্যক্তিরা জিনজেন ছাড়া একই সম্পূরক গ্রহণকারীদের তুলনায় তাদের জীবনযাত্রার মান ভাল বলেছে। উর্বরতা / ইরেক্টিল ডিসফাংশন এশিয়ার জিনেন্সে ব্যাপকভাবে যৌন কর্মক্ষমতা বাড়ানো বিশ্বাস করা হয়, কিন্তু এই পর্যন্ত ব্যাক আপ অনেক গবেষণা না। পশু গবেষণাগুলিতে, এশিয়ান জিনজেন শুক্রাণু উত্পাদন, যৌন কার্যকলাপ, এবং যৌন কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করেছে। 46 জন পুরুষের একটি গবেষণায়ও শুক্রাণু গণনা এবং গতিশীলতা বৃদ্ধি পেয়েছে। 60 জন পুরুষদের মধ্যে আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে এশিয়ান জিনাংসের যৌন ড্রাইভ বাড়িয়েছে এবং ইঁদুরের সমস্যা হ্রাস পেয়েছে। এছাড়াও 45 জন পুরুষের এক গবেষণায়, যারা 900 মিলিগ্রাম কোরিয়ান জিন্সেংকে 8 সপ্তাহের জন্য প্রতিদিন 3 বার গ্রহণ করেছে তাদের যারা প্লাসসো গ্রহণ করেছে তাদের তুলনায় একটি সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। কর্কটরাশি বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে এশিয়ান জিনজেন কিছু ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে। এক পর্যবেক্ষণ গবেষণায় গবেষকরা 4,634 জনকে 5 বছরের জন্য অনুসরণ করে দেখেছেন যে যারা জিনজং গ্রহণ করেছিলেন তাদের ফুসফুস, লিভার,


to buy........>

http://www.totalpharmabd.com/koregin-2/

Monday 13 August 2018

জিলহজ্ব মাসের ৫টি বিশেষ আমল



১. প্রথম দশকে দিনে নফল রোযা ও রাতে ইবাদত করা: জিলহজ্ব মাসের চাঁদ উঠতে হওয়ার পর থেকে দশ তারিখ পর্যন্ত সম্ভব হলে দিনে নফল রোযা রাখা আর রাতের বেলা বেশী বেশী ইবাদত করা। যথা: নফল নামায, কুরআন তিলাওয়াত, তাসবীহ-তাহলীল, তাওবা-ইস্তিগফার ও রোনাজারী ইত্যাদি ইবাদতের মাধ্যমে রাত কাটানো।


ফযীলত:

ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺳﻨﻨﻪ ( ﺭﻗﻢ : 758 ) ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻋﻦ

ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﻣﺎ ﻣﻦ ﺃﻳﺎﻡ ﺃﺣﺐ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺘﻌﺒﺪ ﻟﻪ ﻓﻴﻬﺎ ﻣﻦ ﻋﺸﺮ

ﺫﻱ ﺍﻟﺤﺠﺔ ﻳﻌﺪﻝ ﺻﻴﺎﻡ ﻛﻞ ﻳﻮﻡ ﻣﻨﻬﺎ ﺑﺼﻴﺎﻡ ﺳﻨﺔ ﻭﻗﻴﺎﻡ ﻛﻞ ﻟﻴﻠﺔ ﻣﻨﻬﺎ ﺑﻘﻴﺎﻡ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﻘﺪﺭ


অনুবাদঃ হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, জিলহজ্বের দশ দিনের ইবাদত আল্লাহর নিকট অন্য দিনের ইবাদতের তুলনায় বেশী প্রিয়, প্রত্যেক দিনের রোযা এক বছরের রোযার ন্যায় আর প্রত্যেক রাতের ইবাদত লাইলাতুল কদরের ইবাদতের ন্যায় । (তিরমিজী শরীফ, সিয়াম অধ্যায়,দশ দিনের আমল পরিচ্ছেদ, ১ম খন্ড,১৫৮ পৃষ্ঠা)


ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺻﺤﻴﺤﻪ ( ﺭﻗﻢ : 926 ) ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﻋﻦ

ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ: ﻣﺎ ﺍﻟﻌﻤﻞ ﻓﻲ ﺃﻳﺎﻡ ﺍﻟﻌﺸﺮ ﺃﻓﻀﻞ ﻣﻦ ﺍﻟﻌﻤﻞ ﻓﻲ

ﻫﺬﻩ . ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻭﻻ ﺍﻟﺠﻬﺎﺩ ؟ ﻗﺎﻝ ﻭﻻ ﺍﻟﺠﻬﺎﺩ ﺇﻻ ﺭﺟﻞ ﺧﺮﺝ ﻳﺨﺎﻃﺮ ﺑﻨﻔﺴﻪ ﻭﻣﺎﻟﻪ ﻓﻠﻢ ﻳﺮﺟﻊ

ﺑﺸﻲﺀ



অনুবাদঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যিলহজ্ব মাসের প্রথম দশকের নেক আমল আল্লাহর নিকট যত বেশী প্রিয় আর কোন দিনের আমল তাঁর নিকট তত প্রিয় নয়। সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করলেন, জিহাদ কি এই দশকের আমল থেকে উত্তম নয়? তিনি বললেন, না আল্লাহর পথে জিহাদও এই দশকের আমলের তুলনায় উত্তম নয়; তবে ঐ ব্যক্তির (জিহাদ এর চেয়ে উত্তম) যে নিজের জান ও মাল নিয়ে বেরিয়ে গেল এবং শেষে কিছুই ফিরে এলোনা (সম্পদও শেষ হল সেও শহীদ হয়ে গেল)। (বুখারী শরীফ, দুই ঈদ অধ্যায়, আইয়ামে তাশরীক পরিচ্ছেদ, ১ম খন্ড, ১৩২ পৃষ্ঠা)


২. চুল-নখ না কাটা:

সকলের জন্য জিলহজ্বের চাঁদ উঠা থেকে কুরবানী করা পর্যন্ত চুল ও নখ না কাটা মুস্তাহাব।


হাদীস:

ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻣﺴﻠﻢ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺻﺤﻴﺤﻪ ( ﺭﻗﻢ : 5233 ) ﻋﻦ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﺗﺮﻓﻌﻪ

ﻗﺎﻝ ﺇﺫﺍ ﺩﺧﻞ ﺍﻟﻌﺸﺮ ﻭﻋﻨﺪﻩ ﺃﺿﺤﻴﺔ ﻳﺮﻳﺪ ﺃﻥ ﻳﻀﺤﻰ ﻓﻼ ﻳﺄﺧﺬﻥ ﺷﻌﺮﺍ ﻭﻻ ﻳﻘﻠﻤﻦ ﻇﻔﺮﺍ



অনুবাদঃ হযরত উম্মে সালামা রা. থেকে বর্ণিত,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,তোমাদের মধ্যে যারা কুরবানী করবে, তারা যেন [এই ১০ দিন] চুল ও নখ না কাটে। ( সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫২৩৩ ,সুনানে ইবনে মাজাহ, কুরবানী অধ্যায়, যে কুরবানী করবে তার জন্য চুল-নখ না কাটার বর্ণনার অধ্যায়, পৃষ্ঠা-২২৭, )


ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮ ﺩﺍﻭﺩ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺳﻨﻨﻪ ( ﺭﻗﻢ : 2789 ) ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ

ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺍﻟﻌﺎﺹ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ” ﺃﻣﺮﺕ ﺑﻴﻮﻡ ﺍﻷﺿﺤﻰ ﻋﻴﺪﺍ

ﺟﻌﻠﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺰﻭﺟﻞ ﻟﻬﺬﻩ ﺍﻷﻣﺔ ” ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺃﺭﺃﻳﺖ ﺇﻥ ﻟﻢ ﺃﺟﺪ ﺇﻻ ﻣﻨﻴﺤﺔ ﺍﻟﻤﻨﻴﺤﺔ ﺷﺎﺓ

ﺍﻟﻠﺒﻦ ﻭﻧﺤﻮﻫﺎ ﺗﻌﻄﻰ ﻟﻠﻔﻘﻴﺮ ﻟﻴﺤﻠﺐ ﻭﻳﺸﺮﺏ ﻟﺒﻨﻬﺎ ﺛﻢ ﻳﺮﺩﻫﺎ ﺃﻧﺜﻰ ﺃﻓﺄﺿﺤﻲ ﺑﻬﺎ ؟ ﻗﺎﻝ ”

ﻻ ” ﻭﻟﻜﻦ ﺗﺄﺧﺬ ﻣﻦ ﺷﻌﺮﻙ ﻭﺃﻇﻔﺎﺭﻙ ﻭﺗﻘﺺ ﺷﺎﺭﺑﻚ ﻭﺗﺤﻠﻖ ﻋﺎﻧﺘﻚ ﻓﺘﻠﻚ ﺗﻤﺎﻡ ﺃﺿﺤﻴﺘﻚ

ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺰﻭﺟﻞ


অনুবাদঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,আমার প্রতি আযহার (১০ই যিলহজ্ব) দিন ঈদ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যাকে আল্লাহ এই উম্মতের জন্য (ঈদ হিসেবে) নির্ধারণ করেছেন। তখন এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করে, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি বলুন, (যদি আমার কুরবানীর পশু কিনার সামর্থ না থাকে) কিন্তু আমার কাছে এমন উট বা বকরী থাকে-যার দুধ পান করা বা মাল বহন করার জন্য তা প্রতিপালন করি। আমি কি তা কুরবানী করতে পারি? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, না। বরং তুমি তোমার মাথার চুল, নখ, গোঁফ কেটে ফেল এবং নাভির নীচের চুল পরিষ্কার কর। এ-ই আল্লাহর নিকট তোমার কুরবানী (সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২৭৪৯,২য় খন্ড ৩৮৫ পৃষ্ঠা; সুনানে নাসাঈ হাদীস নং-৪৩৭৭, ২ খ. ১৭৯ পৃ.; ত্বহাবী শরীফ, ২ খ. ৩০৫ পৃ.; ইলাউস সুনান, ১২ খ. ২৬৮ পৃ. )


৩.আরাফার দিন রোজা রাখা প্রথম নয় দিন বিশেষ করে আরাফার দিন অর্থাৎ নয় জিলহজ্বে নফল রোযা রাখা। (তবে আরাফায় উপস্থিত হাজি সাহেবদের জন্য নয়)


ফযীলতঃ

ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺳﻨﻨﻪ ( ﺭﻗﻢ : 749 ) ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﺃﻥ

ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﺻﻴﺎﻡ ﻳﻮﻡ ﻋﺮﻓﺔ ﺇﻧﻲ ﺃﺣﺘﺴﺐ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﻜﻔﺮ

ﺍﻟﺴﻨﺔ ﺍﻟﺘﻲ ﻗﺒﻠﻪ ﻭﺍﻟﺴﻨﺔ ﺍﻟﺘﻲ ﺑﻌﺪﻩ ﻗﺎﻝ ﻭﻓﻲ ﺍﻟﺒﺎﺏ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻌﻴﺪ


অনুবাদঃ হযরত আবু কাতাদা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-আরাফার দিনের রোযার ব্যাপারে আমি আশাবাদী যে, আল্লাহ তাআলা তার [রোযাদারের] বিগত এক বৎসরের ও সামনের এক বছরের গোনাহ মাফ করে দিবেন। (তিরমিজী শরীফ, সাওম অধ্যায়, আরাফার দিনে রোযার ফযীলত পরিচ্ছেদ, ১ম খন্ড, ১৫৭ পৃষ্ঠা, সুনানে ইবনে মাজাহ, ১২৪ পৃষ্ঠা)


৪. তাকবীরে তাশরীক বলা:

জিলহজ্ব মাসের ৯ তারিখের ফজর থেকে ১৩ তারিখের আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরজ নামাযের পর একবার তাকবীর বলা ওয়াজিব। পুরুষের জন্য আওয়াজ করে, আর মহিলাদের জন্য নীরবে। তাকবীর হল- আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাহু, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ”। (ফাতওয়া শামী-তৃতীয় খন্ড, ৬১ পৃষ্ঠা, সালাত অধ্যায়, ঈদ পরিচ্ছেদ, ইলাউস সুনান, সালাত অধ্যায়, তাকবীরাতুত তাশরীক পরিচ্ছেদ, ৮ম খন্ড, ১৪৮ পৃষ্ঠা)


৫.স্বচ্ছল ব্যক্তির জন্য কুরবানী করা:

১০, ১১ অথবা ১২ ই জিলহজ্বের যে কোন দিন, কোন ব্যক্তির মালিকানায় নিত্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ,অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা বা এর সমমূল্যের সম্পদ থাকে, তাহলে তার উপর কুরবানী করা ওয়াজিব। পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য এ বিধান প্রযোজ্য। (ফাতাওয়া শামী-৯/৪৫৩, ৪৫৭ ফাতাওয়া আলমগীরী-৫/২৯২, সুনানে ইবনে মাজাহ-২২৬)


ফযীলত:

ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﺑﻦ ﻣﺎﺟﻪ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺳﻨﻨﻪ ( ﺭﻗﻢ : 3127 ) ﻋﻦ ﺯﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺭﻗﻢ

ﻗﺎﻝ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺎﻫﺬﻩ ﺍﻷﺿﺎﺣﻲ ؟ ﻗﺎﻝ

ﺳﻨﺔ ﺃﺑﻴﻜﻢ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻓﻤﺎ ﻟﻨﺎ ﻓﻴﻬﺎ ؟ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ، ﻗﺎﻝ ﺑﻜﻞ ﺷﻌﺮﺓ ﺣﺴﻨﺔ ﻗﺎﻟﻮﺍ

ﻓﺎﻟﺼﻮﻑ ؟ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ، ﻗﺎﻝ ﺑﻜﻞ ﺷﻌﺮﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﻮﻑ ﺣﺴﻨﺔ

অনুবাদঃ যায়েদ বিন আরকাম রা. বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবা রা. গণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! এ সকল কুরবানীর ফযীলত কি? উত্তরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন-তোমাদের জাতির পিতা ইবরাহীম আ. এর সুন্নাত। তারা (রা.) পুনরায় আবার বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! তাতে আমাদের জন্য কী সওয়াব রয়েছে? উত্তরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন-কুরবানীর পশুর প্রতিটি পশমের বিনিময়ে একটি সওয়াব রয়েছে। তারা (রা.) আবারো প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! ভেড়ার লোমের কি হুকুম? (এটাতো গণনা করা সম্ভব নয়), তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন-ভেড়ার লোমের প্রতিটি চুলের বিনিময়ে একটি সওয়াব রয়েছে। (সুনানে ইবনে মাজাহ-২২৬)


কঠোর হুশিয়ারী :

ﺃﺧﺮﺝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﺑﻦ ﻣﺎﺟﻪ ﺑﺎﻟﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺘﺼﻞ ﻓﻲ ﺳﻨﻨﻪ ( ﺭﻗﻢ : 3123 ) ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ

ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ : ﻣﻦ ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﺳﻌﺔ ﻭﻟﻢ ﻳﻀﺢ ﻓﻼ ﻳﻘﺮﺑﻦ ﻣﺼﻼﻧﺎ

অনুবাদঃ আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি সক্ষমতা থাকা সত্বেও কুরবানী করলো না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটেও না আসে। (সুনানে ইবনে মাজাহ-২২৬)

বোরকা পড়ে ফেইসবুকে ছবি দেওয়া বোনদের জন্যে কি জায়েজ?

 বোরকা পড়ে ফেইসবুকে ছবি দেওয়া বোনদের জন্যে কি জায়েজ? বা ইসলামিক পোস্ট এ বোরকা পড়া বোনদের ছবি ব্যবহারের বৈধতা কি?

মুফতী মাসরুর আহমদ ফরাজী

--------------------­--------------------­--------------------­--

আজকের পোস্টটা মূলত বোন আপনার জন্যে। আর কিছু অংশ ভাইদের জন্যেও। যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলছি এটা বর্তমান পাক্কা মুসলিম দাবি করা কিছু সংখ্যক
মুসলিম ভাই ও বোনদের নতুন ধারা। আমি বোনদেরকে জিজ্ঞেস করতে চাই বোরকা পড়ে ছবি করা যায় এটা আপনাকে কে বলেছে?কোন হাদীসে পেয়েছেন বা কোন ইসলামিক স্কলার এর লেকচার থেকে আপনি এটা শিখেছেন? শিখে থাকলে কুর'আনের কোন আয়াত বা কোন সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে বুঝেছেন যে এটা বৈধ?
আর ভাইদেরকে বলতে চাই যে,আপনি কি নিজের বোন বা স্ত্রীর বোরকা পড়া ছবি ফেইসবুকে আপলোড করা জায়েজ মনে করেন? আপনি হয়তো মনে করেননা।
মনে করলে আপনি দাইয়্যুস। আর যদি নিজের বোন,স্ত্রী, মেয়ের বোরকা পড়া ছবি হলেও আপলোড করতে আপনার বিবেকে বাঁধে,তাহলে আরেকজনের মেয়ে,স্ত্রী বা বোনের ছবি আপলোড করার অধিকার আর বৈধতা আপনাকে কে দিয়েছে?
যে আপনি আপনার প্রত্যেকটা পোস্টে কোন না কোন বোরকা পড়া মেয়ের ছবি আপলোড দেন?

আর যে বোন ও ভাইয়েরা নিজেদের ছবি দেননা তারা আরেকটা মেয়ের ছবি আপলোড দেন কিভাবে? কোন বিবেকে?
আর যে বোনেরা নিজেদের ছবিই আপলোড দেন তাদের বলার তো কিছুই নেই! তারাই হলো মূল শয়তান বা শয়তানের খালাত বোন! আরে এটা কিছুইনা ৷ এটা একটা ডিজিটাল শয়তানি ও শয়তানের নতুন ফাঁদ।
যেমন : যে ছেলে রাস্তায় বেপর্দা মেয়ে দেখলে চোখ নিচু করে ফেলে,শয়তান তখন তার চোখে আকর্ষণীর করে দেয় রাস্তার বোরকা পড়া মেয়েটাকে। যে মেয়েটা বেগানা পুরুষ দেখে চোখ নিঁচু করে,শয়তান সেই মেয়ের জন্যে সুন্দর করে দিয়েছে দাঁড়িওয়ালা ছেলেটাকে।

ঠিক তেমনি শয়তান জানে যে এই মেয়েকে দিয়ে বেপর্দা হয়ে ছবি আপলোড দেওয়া সম্ভব নয়,তাই সে এমন একটা ফাঁদ পেতেছে,যা আপনি টেরই পাননি। সে আপনাকে এটা বুঝিয়েছে যে বোরকা পড়লে তো পর্দা তো হয়েছেই, এবার ফেইসবুকে ফটো আপলোড দিলে কোন সমস্যা নেই।
তাও আবার ইসলামিক পোস্টের মধ্যে! আবার কিছু লোক মাঝেমধ্যে তা দেয় পর্দা সংক্তান্ত পোস্টেও!

এবার আমার প্রশ্ন হলো যদি আপনি বোরকা পড়ে নিজেকে সবার সামনে প্রেজেন্ট করেন,তাহলে আপনার পর্দা হলো কোথায়? ওহ! চেহারা দেখা যায়না তাই পর্দা হলতো?? Ok, Fine, কিন্তু আপনার এই ঢেকে রাখা শরীরের ধারণকৃত স্থীর ঐ ছবি, আপনাকে আরও আগ্রহী করে দেয়। বিশেষ করে যখন আপনি সুন্দর বোরকা পড়েন।
সুন্দর বোরকার ফলে যদি আপনাকে সুন্দরই লাগে,তাহলে আপনার পর্দা হলো কোথায়? যদি আপনার বোরকা পড়ে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে দেওয়া ছবি একটা ছেলের মনে ফাহিশা সৃষ্টি করে,তাহলে আপনার পর্দা হলো কিভাবে? কোনো আলেম এটাকে জায়েজ বলেছে কি? যদি কেউ এটাকে জায়েজ বলে তাহলে সে মূর্খ। কুর'আনের কোন আয়াত বা কোন সহীহ হাদীসের আয়াত দিয়ে সে ফতোয়া দিয়েছে? এবার আপনি বলতে পারেন যে বোরকা পড়ে বের হওয়া গেলে কেন ফটো দেওয়া যাবেনা? বোন বোরকা পড়ে রাস্তায় হাঁটলে আপনি কোন পুরুষের দৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেননা। আপনি থাকেন চলমান, বা আপনি সারাক্ষণ একজনের চোখের সামনে থাকেননা।
আপনি মুহুর্তেই একজনের চোখের সামনে থেকে Vanish হয়ে যান। কিন্তু Facebook-এর স্থীরথাকা ঐ ছবির মাধ্যমে আপনি একজন পুরুষের দৃষ্টির কেন্দবিন্দুতে থাকেন। আর Video-এর মাধ্যমে থাকেন তার চোখের সামনে।তাহলে কেন আপনি এটা করেন? কিসের ভিত্তিতে আপনি নিজেকে পর্দাশীল মনে করেন?

যত বোন এই পোস্টটা পড়েছেন অনুরোধ থাকবে এসব আর করবেননা।
আর হ্যাঁ,ছেলেদেরও কিছু ছবি পাওয়া যায় ফেইসবুকে ৷
দাঁড়ি কেটে ছোট করে সুন্দর হাসি দিয়ে Attractive ভাবে ছেলেদেরও কিছু ছবি দেখা যায় ।
যে ভাইয়েরা এই পোস্টটা পড়েছেন আপনাদের বলছি আপনি পুরুষ বলে এই না যে আপনার Attractive Photo করার অধিকার আছে!!--??
যদিও ছবিগুলো আরবের ছেলেদের বা মেয়েদের, কিন্তু সেগুলো বাংলাদেশে Publish করেন আপনারাই ৷
এসব ডিজিটাল ফিতনা আর শয়তানি বন্ধ করুন। শয়তানের ফাঁদ সম্পর্কে সচেতন হন। এরপরেও আপনি আপনার পর্দাওয়ালা প্রোফাইল পিক রাখার জন্য লজিক দেখাতে পারেন। কিন্তু বোন এটাই সত্যি, আপনার লজিক এখানে কোন কাজে লাগবে না।

তাই সাবধান হোন বোরখাওয়ালা প্রোফাইল পিক রাখার ক্ষেত্রে। নাহলে যারা উলঙ্গ হয়ে পিক আপলোড করে তাদের সাথে আর আপনার কোন তফাৎ থাকবে না। পরকালে তাদের মতো আপনাকেও হিসাব দিতে হবে।



♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦

এতো আকিষ্ট করা মেয়েদের পিচ দেন কেন ফেচবুকে? বোনেরা আপনি নারী আল্লাহ আপনাকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহুর গোলামি করার জন্য আর আপনার স্বামীর সহধর্মীনি হিসাবে ,,,, তাই আপনার উচিৎ নয় ফেচবুকে ছবি দেওয়া?  আর ছেলে পেলের সাথে কমেন্ট এতো অযথা কতা বলা উচিৎ নয় ........এই জন্য আপনার অনেক অনেক আনলিমিটেড গুনা হতে পারে? বড় গুনা? বুঝেন দয়া করে বোনেরাে এতো পিচ দেন ফেচবুকে হিজাব করা হলেও এই গুলিতো মেয়েদেরি পিচ মানুষ আকিষ্ট হয় ,,,,,ফেচবুকে তো হাজার হাজার মানুষ আশে? এইগুলি কতো জন ই বা দেখবে আর কতো বছর ই বা থাকবে,,,,,,, বলেন কি জবাব দিবেন পরকালে আল্লাহুর কাছে একদিন।


তওবা করে সব মুছে দিতে পারবেন না ,,,,, জাহান্নামের ভয় এ?

♦ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষৎ বানী♦

♦ নারী পরুষের উপরে কর্তৃত্ব দেখাবে ।

♦ মহিলা নেতা হবে ।


♦ নারী জাতি অনেক নরম হয় এবং নারীর দ্বারা  প্রথম অপরাধের সৃষ্টি হয়। শয়তানের ধোকায় পরে মা হওয়া ভূল করেছিল।

♦ জাহান্নামীদের অধিকাংশ নারী!

♦ লানত ঐ মহিলাদের যারা পুরুষের পোষাক পরিধান করে!

♦ লানত ঐ পুরুষদের  যারা মহিলাদের পোষাক পরিধান করে!