Wap4dollar.com

Saturday 15 August 2015

*** আলী ইবনে আবু তালেব (রা:) ছিলেন অত্যন্ত বুদ্ধিমান ও

***  আলী ইবনে আবু তালেব (রা:) ছিলেন অত্যন্ত বুদ্ধিমান ও
বিচক্ষণ ব্যক্তি। একবার একদল লোক নিজেদের ভেতর
আলোচনা করছিল, 'পৃথিবীতে আল্লাহ্র সৃষ্টির ভেতর
সবচেয়ে শক্তিশালী জিনিস কি?' এক পর্যায়ে আলী (রা:)
সেখানে উপস্থিত হন। সবাই তখন উনার কাছে প্রশ্ন
রাখে, "পৃথিবীতে আল্লাহ্র সৃষ্টির ভেতর
সবচেয়ে শক্তিশালী জিনিস কি?"
তিনি তৎক্ষণাৎ উত্তর দেন,"দশটি জিনিস।
পর্বতমালা শক্তিশালী কারন শত-সহস্র বছর
ধরে তারা নিজ অবস্থানে অটল,অথচ ইস্পাত এই
পর্বতকে কাটতে পারে, তাই ইস্পাত পর্বতের চেয়েও
বেশী শক্তি রাখে। আগুন ইস্পাতের চেয়েও
শক্তিশালী কারন এটি ইস্পাতকে গলানোর ক্ষমতা রাখে,
আবার পানি আগুন নিভাতে পারে, তাই পানির
শক্তি আগুনের চেয়েও বেশী। পানিকে বহন করে মেঘ তাই
সে অধিক শক্তি ধরে, অপরদিকেবাতাস মেঘকে এক স্থান
থেকে অন্য স্থানে উড়িয়ে নিয়ে যায় তাই বাতাস অধিক
শক্তিধর। কোন মানুষ যখন দৃঢ়ভাবে কোন জায়গায়
অবস্থান করে তখন অনেক সময় বাতাসও
তাকে উড়িয়ে নিতে পারে না, তাই মানুষ বাতাসের
চাইতে বেশী শক্তিশালী। এই মানুষ যখন নেশার দ্রব্য
গ্রহন করে তখন সে উন্মাদ হয়ে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ
হারায়। তাই সব ধরনের মাদক দ্রব্য মানুষের চেয়েও
শক্তি রাখে। আবার নেশাগ্রস্থ মানুষ যখন
ঘুমিয়ে পড়ে তখন মাদক দ্রব্যের কোন প্রভাবই তার উপর
থাকে না, তাই ঘুম মাদকের চেয়েও শক্তিধর। কিন্তু উদ্বেগ,
আশংকা ও দুশ্চিন্তা যখন মানুষকে আচ্ছন্ন করে তখন
সে নির্ঘুম দিন কাটায়। তাই,পৃথিবীতে আল্লাহ্র সৃষ্টির
ভেতর সবচেয়ে শক্তিশালী জিনিস হোল দুশ্চিন্তা!"
                      --- ভালভাবে ওযু করার ফজিলত ---
আমর ইবনু আবাসা (রা) হ’তে বর্ণিত, আমি বললাম, হে আল্লাহর নবী (ছাঃ)! ওযূ সম্পর্কে বলুন। তিনি বলেন, তোমাদের কেউ যখন পানি সংগ্রহ করে কুলি করে এবং নাকে পানি দেয় অতঃপর নাক ঝাড়ে, নিশ্চয়ই তখন তার মুখমন্ডল, মুখের ভিতরের ও নাকের ভিতরের গোনাহ সমূহ ঝরে যায়। অতঃপর সে যখন চেহারা ধৌত করে যেরূপ আল্লাহ নির্দেশ দান করেছেন, তখন তার মুখমন্ডলের পানির সাথে পাপগুলো দাড়ির কিনারা দিয়ে ঝরে পড়ে।

অতঃপর যখন সে দুই হাত কনুই পর্যন্ত ধৌত করে তখন তার দুই হাতের পাপ সমূহ আঙ্গুলের ধার দিয়ে পানির সাথে ঝরে যায়। অতঃপর যখন সে মাথা মাসাহ করে তখন তার মাথার পাপসমূহ চুলের পাশ দিয়ে ঝরে পড়ে। অবশেষে যখন সে দুই পা ধৌত করে দুই গিরা পর্যন্ত তখন তার গোনাহ সমূহ তার আঙ্গুল সমূহের কিনারা দিয়ে ঝরে পড়ে। অতঃপর সে যখন ছালাতের জন্য দাঁড়ায় এবং আল্লাহর প্রশংসা ও গুণগান করে এবং তাঁর মর্যাদা বর্ণনা করে তিনি যেমন মর্যাদার অধিকারী। সেই সাথে নিজের অন্তরকে আল্লাহর জন্য নিবিষ্ট করে, তখন সে তার পাপ হ’তে অনুরূপ মুক্ত হয়ে যায় যেন তার মা তাকে সেদিন জন্ম দিয়েছে।"
(ছহীহ মুসলিম হা/১৯৬৭, ১/২৭৬, ‘মুসাফিরের ছালাত’ অধ্যায়, ‘আমর ইবনু আবাসার ইসলাম গ্রহণ’ অনুচ্ছেদ-৫২; মিশকাত হা/১০৪২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৯৭৫, ৩/৩৮ পৃঃ)

★ ইসলামে কলম সৃষ্টির রহস্য ★

★ ইসলামে কলম সৃষ্টির রহস্য ★

বিশ্বজগত সৃষ্টি হয়েছে গ্যাস ও পদার্থের ক্ষুদ্র কণিকার সমন্বয়ে গঠিত উত্তপ্ত ধোঁয়াটে এক মিশ্রণ থেকে। মহাবিশ্বের সৃষ্টি, বিশেষ করে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির অভিন্ন উৎসবিষয়ক মতবাদের জন্ম বিংশ শতাব্দীতে।

১৯২০ সালে আলেকজান্ডার ফ্রিডম্যান এবং এ জি লেমেয়াতর বিগব্যাং মতবাদ প্রস্তাব করেন। অথচ এ সময়ের ১৩০০ বছর আগে ৬১৬ সালে আল কুরআন বিগব্যাং থিওরি ঘোষণা করেছে।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন যা ছিল ধূম্রবিশেষ। অনন্তর তিনি ওটাকে ও পৃথিবীকে বললেন: ‘তোমরা উভয়ে এসো ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়…’ (সূরা ফুসসিলাত:১১)।

ধূম্র বা ধোঁয়া বলতে ভাসমান কণার পরিপূর্ণ কোনো ঘূর্ণায়মান, উত্তপ্ত গ্যাসীয় পদার্থ বোঝায়। মহাশূন্যে গ্যালাক্সির অবস্থা পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা ঠিক এ রকমই চিত্র আবিষ্কার করেছেন।

বিভিন্ন পদার্থের কণা পুঞ্জীভূত হয়ে প্রচণ্ড ঘন ও ভারী একটি বস্তু তৈরি হয়। এ কেন্দ্রীয় বস্তুটির বিস্ফোরণের ফলেই ‘বিগব্যাং’ এর উদ্ভব হয়। যার পরিণামে সম্প্রসারণশীল এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি।

কুরআনের ঘোষণা, ‘যারা কুফরি করেছে তারা কী ভেবে দেখে না যে, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রতোভাবে। অতঃপর আমি উভয়কে আলাদা করে দিলাম…’ (সূরা আম্বিয়া:৩০)।

দুনিয়া সৃষ্টির ব্যাপারে কুরআনের বক্তব্য সুস্পষ্ট। বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিকরাও কুরআনের আয়াতের বক্তব্যের সাথে একমত। কিন্তু আল্লাহর প্রথম সৃষ্ট উপকরণ সম্পর্কে কুরআন নীরব।

তবে মুহাম্মদ সাল্লিল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছেন।

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লিল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ সর্বপ্রথম কলম ও মাছ সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর কলমকে বলেছেন, লেখো, কলম বলল কী লিখব?

আল্লাহ বললেন, কিয়ামত পর্যন্ত যা সংঘটিত হবে সব লেখো (তাবারানি, ইবনে জারির, ইবনে আসাকির, ইবনে আবি হাতিম, আহমাদ, তিরমিজি, তাফসির ইবনে কাসির)

তাফসিরে মারেফুল কুরআনেও এ সংক্রান্ত রেওয়াতের উপস্থিতি রয়েছে।

ওবাদা ইবনে সামিত রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লিল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, সর্বপ্রথম আল্লাহ তায়ালা কলম সৃষ্টি করেন এবং তাকে লেখার আদেশ করা হলো। কলম আদেশ অনুযায়ী অনন্তকাল পর্যন্ত সম্ভাব্য সব ঘটনা ও অবস্থা লিখে দিলো।

হজরত কাতাদাহ রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন, কলম আল্লাহ প্রদত্ত একটি বড় নেয়ামত। কেউ কেউ বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম তকদিরের কলম সৃষ্টি করেছেন। এই কলম সমগ্র সৃষ্টি জগত ও সৃষ্টির তকদির লিপিবদ্ধ করেছে। এরপর দ্বিতীয় কলম সৃষ্টি করেছেন। এই কলম দ্বারা পৃথিবীর অধিবাসীরা লেখে এবং লিখবে।

★★★ শিরক নিয়ে কিছু কথা ★★★

★★★ শিরক নিয়ে কিছু কথা ★★★

অনেকেই না জেনে এইভাবে শিরক করে থাকে, আসুন সবাইকে সাবধান করি এবং নিজে ও বেঁচে থাকি। শাব্দিক অর্থে শিরক মানে অংশীদারিত্ব, কোন কিছুতে অংশীদার সাব্যস্ত করা। ইসলামের পরিভাষায় এর অর্থ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার সাথে কোন বিষয়ে কোন অংশীদার স্থির করা। তিন প্রকারের তাওহীদ (তাওহীদ আর রুবুবিয়্যাহ, তাওহীদ আল আসমা ওয়া সিফাত এবং তাওহীদ আল ইবাদাহ), শিরকও এই তিনটি বিষয়ের ক্ষেত্রে হতে পারে। শিরক হতে পারে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার রুবুবিয়্যাতের ক্ষেত্রে, তাঁর নাম ও গুণাবলীর ক্ষেত্রে কিংবা তাঁর ইবাদাতের ক্ষেত্রে। শিরকের ভয়াবহ পরিণতি: “আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করার অপরাধ অবশ্যই  ক্ষমা করবেন না, কিন্তু তিনি যাকে ইচ্ছা এর চেয়ে কম (অপরাধ) ক্ষমা করে দেন।” (সূরা আন নিসা, ৪ : ৪৮) শিরকপূর্ণ ধ্যান-ধারণা ও রীতি: কোন মানুষকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার রহমত বন্টনের অধিকারী বলে মনে করা। কোন মানুষকে (পীর, ফকির, দরবেশ) কোন বিপদকে প্রতিহত করতে সক্ষম, কিংবা কোন কল্যাণ এনে দিতে সক্ষম বলে মনে করা। উল্লেখ্য যে আমাদের দেশে বাবে রহমত নামক একটি স্থান রয়েছে যেখানে মানুষ আল্লাহর রহমত লাভের আশায় গিয়ে থাকে। সেখানে আল্লাহর রহমত তো পাওয়া যাবেই না, বরং অন্য একজন ব্যক্তি আল্লাহর রহমত বন্টন করছে বলে মনে করার ফলে শিরকের মত ভয়াবহ অপরাধে অপরাধী হতে হবে। কবরে শায়িত কোন ধার্মিক ব্যক্তির নিকট কোন দু’আ পেশ করা, মাজারে গিয়ে কবরবাসীর কাছে কিছু চাওয়া, কবরবাসীর
উদ্দেশ্যে সাজদাহকরা, কিংবা কবরবাসী কবরে শুয়ে মানুষের জীবনের বিভিন্ন দিক, এবং ইহজগতের বিষয়াদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন বলে মনে করা। "আর তারা আল্লাহ ছাড়া এমন
বস্তুসমূহের ইবাদত করে যারা তাদের কোন অপকারও করতে পারবে না এবং তাদের কোন
উপকারও করতে পারে না, আর তারা বলেঃ এরা হচ্ছে আল্লাহর নিকট আমাদের সুপারিশকারী;তুম বলে দাওঃ তোমরা কি আল্লাহকে এম বিষয়ের সংবাদ দিচ্ছ যা তিনি অবগত
নন, না আকাশ সমুহে, আর না জমীনে? তিনি পবিত্র ও তাদের মুশরিকী কার্যকলাপ হতে অনেক ঊর্ধ্বে।"[সূরা ইউনুসঃ ১৮]

"লা ইলাহা ইল্লাললাহু মুহাম্মাদুর রাসূল উল্লাহ্ (স.)"
হযরত আলী (রাঃ) নিকট একদিন একজন দেনাদার গোলাম নিজের অবস্থা জানিয়ে কিছু সাহায্য প্রার্থনা করলেন। হযরত আলী (রাঃ) তাঁকে বললেনঃ- আমি তোমাকে এমন একটি দোয়া শিখিয়ে দিচ্ছি, যা হযরত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে শিখিয়ে দিয়ে বলেছিলেন, '' পাহাড় সমান দেনা থাকলেও, পূর্ণ ঈমানের সাথে, পূর্ণ বিশ্বাস ও ভক্তির সাথে এই দোয়া পড়লে ইনশা আল্লাহ তা আদায় হয়ে যাবে। ''
►তিরমিজি শরিফের দোয়া টি এই -

''اللهم اكفني بحلالك عن حرامك واغنني بفضلك عمن سواك "
'' আল্লাহুম্মা আকফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বি ফাধলিকা আম্মান সিওাক ''

★★★জেনে নিন , আদর্শ সঙ্গীর ৫টি বৈশিষ্ট্য !

★★★জেনে নিন , আদর্শ সঙ্গীর ৫টি বৈশিষ্ট্য !

আমাদের জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পর্ক হল আমাদের জীবনসঙ্গীর সাথের সম্পর্ক। তার সাথে আমাদের আত্মার সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। জীবনের সবচেয়ে দীর্ঘ সম্পর্ক তার সাথেই সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তখনি একজন আমাদের সবচেয়ে কাছের মানুষে পরিণত হয়, যখন আমরা তাকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে সবকিছু শেয়ার করতে পারি। আমাদের জীবনসঙ্গীর সাথে এমনই সম্পর্ক হওয়া উচিৎ। আপনার জীবনসঙ্গী কি আপনার আদর্শ সাথী? তা জানার জন্য নিচের গুণগুলো তার মাঝে আছে কিনা তা মিলিয়ে দেখতে পারেন।


১. আপনি তাকে বিশ্বাস করেন:
আপনি যখন যা করছেন তার সবকিছু আপনি তাকে নির্দ্বিধায় বলে দিচ্ছেন। কোন কথা বলার ক্ষেত্রে আপনার মাঝে কোন প্রকারের ভয় কাজ করে না। কারন, সবসময় সে আপনাকে সাপোর্ট করে। সময়ে অসময়ে সে আপনার ভাল বন্ধু। আপনার জন্য শ্রেষ্ঠ শ্রোতা। আপনার সকল বিষয় তার ভাল লাগে। তবে হ্যা, আপনার কোন বিষয়ে ভুল দেখলে সে আপনাকে অবশ্যই জানায়। কিন্তু সে কখনও আপনার মনে দুঃখ দেন না।

২. মজা করার নতুন উপায় বের করছেন:
যতক্ষণ সে আপনার সাথে থেকে আপনি হাস্যজ্জ্বল থাকেন। প্রতিটি মুহূর্ত আপনারা নতুন নতুন মজার সাথে আনন্দে পরিপূর্ণ থাকে। আপনারা সবসময় একে অপরের খুশির জন্য বিভিন্ন কাজ করে থাকেন। আপনারা কখনও কখনও একে-অপরের খেলার সাথী হিসেবে আবির্ভূত হবেন।


৩. অসময়ে আপনি তার পাশে থাকেন:
সে যখন খুব খারাপ সময় অতিবাহিত করেন, আপনি তা বুঝতে পারেন। তার মন ভাল করার জন্য কি করা প্রয়োজন তাও আপনি খুব স্বাভাবিকভাবেই জানতে পারবেন। ঠিক একইভাবে তিনিও আপনার সকল সময়ে আপনার পাশে থাকার চেষ্টা করেন। সে আপনার মন ভাল রাখার জন্য তার যথাসাধ্য চেষ্টা করে থাকেন। তাহলে বুঝে নিন, আপনি আপনার জীবন সঙ্গী পেয়েছেন।


৪. আপনি তার মন পড়তে পারেন:
তার সাথে যখন আপনার আত্মার সম্পর্ক সৃষ্টি হবে। তখন আপনারা কথা না বলে একে অপরের মন পড়তে পারবেন। একে অপরের মনের কথা বোঝার জন্য শুধু মুখের ভাষার প্রয়োজন নয়, চোখের ভাষাও রয়েছে।


৫. আপনি মুক্ত:
আপনার সঙ্গী আপনার কোন কাজে বাঁধা প্রদান করে না। আপনি যেমন তাকে বিশ্বাস করেন, তেমনি আপনাকেও তিনি মন থেকে বিশ্বাস করে। আপনার কাজের ক্ষেত্র, আপনার আচরন, পোশাক ইত্যাদি সবকিছুই তার ভাল লাগে। সে এসবের জন্য আপনাকে বাঁধা দেন না।

আত্মার সঙ্গী পাওয়া মানে এই নয় যে, আপনার জীবনে কোন দুঃখ থাকবে না। কিন্তু দুঃখগুলোকে খুব সহজেই জয় করে জীবন সংরামে এগিয়ে যাবার প্রেরণা পাবেন। যত কষ্ট থাকুক, দুঃখের মাঝে সবসময় মনে সুখ থাকবে।

ইসলামিক প্রশ্ন ও উওর-----

❖ হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিত?    
উত্তর: আয় রোজগারে সক্ষম ছেলেদের।                                       

❖ হাদিস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমান কোনটি?
উত্তর:বেরর্দা প্রথা ও স্ত্রী-পুরুষের অবাধ মেলা মেশা।        
❖ কোন আমল করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন।                  

উত্তর:দরুদ শরীফ একবার পাঠ করলে।                                      

❖ কোন সূরা পাঠ করলে হজ্জ করার সৌভাগ্য হবে?                              

উত্তর:সূরা রাহমান।                                                   

❖ কোন স্ত্রী লোকের কবরে বেশী আযাব হবে?                                  

উত্তর:স্বামী বা স্ত্রী যদি বিনা কারণে তলাক দেয়।                                

❖ কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যাবে? 
উত্তর:স্ত্রীকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হারাম।
যেমন:স্বামী বলল তোমার চোখ,নাক,মুখ ইত্যাদি আমার মায়ের মতো।(মুসলিম)
❖ কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?
উত্তর:যদি কোন মুমিন জুমার দিনে বা রাতে মারা যায়।
❖ কোন সূরা ৩বার পাঠ করলে ১খতম কুরআন পাঠ করার ছওয়াব পাওয়া যায় ?        

উত্তর:সূরা ইখলাস।
❖ কোন কাজ করিলে পাপের মাত্রা কমিতে থাকে?
উত্তর:কালেমা মাহাদাত বেশি বেশি পাঠ         
❖ কিয়ামতের দিনে হিসাব সহজভাবে নেয়ার দোয়া- উচ্চারণ:রাব্বানা ইন্নাকা জামিউন নাসি

লিইয়াও মিল লারাইবা ফিহী, ইন্নাল্লাহা লা ইউখ্ লিফুল মিয়াদ।
অর্থ:হে আমাদের রব!তুমি অবশ্যই সমগ্র মানব জাতিকে তোমার সামনে হিসাব-নিকাশের জন্য

একনদিন একত্রিত করবে, এতে কোনো রকম সন্দেহ নেই।নিঃসন্দেহে আল্লাহ তায়ালা কখনোই ওয়াদা

ভঙ্গ করেন না। (সূরা আলে ইমরান-৯)
❖ শেষ বিচারের দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টি চেয়ে দোয়া- উচ্চারণ:রাব্বানা ইন্নানা আমান্না ফাগফির

লানা যুনুবানা ওয়া কিনা আযাবান্নার।
অর্থ:হে আমাদের মালিক! আমরা অবশ্যই তোমার প্রতি ঈমান এনেছি, এরপর আমাদের থেকে

যেসব গোনাহখাতা হয়ে যায় তা তুমি ক্ষমা করে দাও এবং শেষ বিচারের দিনে তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দিও।

★★★ জেনে নিন, এক মুসলমানের প্রতি অন্য মুসলমানের যেসব অধিকার দিয়েছে ইসলাম -

★★★ জেনে নিন, এক মুসলমানের প্রতি অন্য মুসলমানের যেসব অধিকার দিয়েছে ইসলাম -
ইসলাম যে সব হক বা অধিকারের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো-এক মুসলমান ভাইয়ের ওপর অন্য মুসলমান ভাইয়ের হক বা অধিকার। পবিত্র কোরানে ইরশাদ হয়েছে, নিশ্চয় মুমিনরা পরস্পর ভাই-ভাই। কাজেই তোমরা তোমাদের ভাইদের মধ্যে আপস-মীমাংসা করে দাও। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, আশা করা যায় তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হবে। [সুরা আল হুজুরাত : ১০] ইসলামি ভ্রাতৃত্ব আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া একটি মহামূল্যবান নিয়ামত। মহাকবি আল্লামা শেখ সাদি [রহ.] তার কবিতায় গোটা মুসলিম জাতিকে একটি মানব শরীর বলেছেন। আমাদের সবার উচিত যে কোনো মূল্যে অপর মুসলমান ভাইয়ের হক বা অধিকার আদায় করার মাধ্যমে এই ভ্রাতৃত্ববোধের ফল্গুধারাকে অব্যাহত রাখার সর্বাÍক চেষ্টা করা। এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমান ভাইয়ের সর্বপ্রথম হক হলো একমাত্র আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করার উদ্দেশ্যে তাকে ভালোবাসা।

হজরত আনাস [রা.] থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল [সা.] বলেছেন, তিনটি গুণ যার মধ্যে রয়েছে, সে ইমানের স্বাদ অনুভব করবে। ১. আল্লাহ ও তার রাসুল তার কাছে গোটা সৃষ্টিজগৎ অপেক্ষা অধিক প্রিয় হওয়া। ২. মানুষকে ভালোবাসলে একমাত্র আল্লাহর জন্যই ভালোবাসা। ৩. কুফরিতে ফিরে যাওয়া তার কাছে আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার মতোই অপছন্দনীয় হওয়া।
মুসলিম শরিফের একটি সহিহ হাদিসে এক মুসলমানের প্রতি অন্য মুসলমানের সুনির্দিষ্ট ছয়টি হকের আলোচনা এসেছে। হকগুলো হলো-১. তুমি যখন তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে, তাকে সালাম দেবে। ২. সে যখন তোমাকে দাওয়াত করবে তখন তা গ্রহণ করবে। ৩. সে যখন তোমার কাছে পরামর্শ চাইবে, তখন তুমি তাকে পরামর্শ প্রদান করবে। ৪. যখন সে হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলবে, তখন তুমি ইয়ারহামুকাল্লাহ বলবে। ৫. যখন সে অসুস্থ হবে, তখন তাকে দেখতে যাবে। ৬. যখন সে মারা যাবে, তখন তার জানাজা ও দাফন-কাফনে অংশগ্রহণ করবে। এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের আরেকটি হক হলো, তার সম্পর্কে মনে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ পুষে না রাখা। কারণ মুমিন হবে পরিষ্কার মনের অধিকারী। তার অন্তর হবে অনাবিল-শুদ্ধ। তার হৃদয় হবে কোমল ও দয়ার্দ্র। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে অপর মুসলিম ভাইয়ের হক বা অধিকারগুলোকে যথাযথভাবে আদায় করার মাধ্যমে ইসলামি ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠা করার তওফিক দান করুন। আমিন।

মাওলানা মিরাজ রহমান

★★ সাহাবারা ছিলেন সোনার মানুষ -

★★ সাহাবারা ছিলেন সোনার মানুষ -
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলা হয় তিনি ছিলেন পরশ পাথরের মতো। যার সংস্পর্শে এসে সাহাবারা সোনার মানুষে পরিণত হয়েছিলেন। তারা জাগতিক লোভ-লালসাকে ত্যাগ করে আল্লাহ প্রেমের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। সমাজের সব মানুষের প্রতি তারা যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন তা দৃষ্টান্তস্থানীয়। সাহাবাদের জীবনযাপন কেমন ছিল নিচের হাদিসগুলো থেকে তা অনুধাবন করা যায়।

মুহাম্মদ ইবনে জিয়াদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি সালফে সালেহীনকে (পূর্ববর্তী যুগের প্রবীণ ব্যক্তিত্ব) দেখেছি, তাদের কয়েক পরিবার যৌথভাবে একই বড়িতে বসবাস করতেন। কখনো কখনো তাদের কোনো পরিবারে মেহমান আসত এবং তখন হয়তো অপর পরিবারের চুলায় খাবার রান্না হতো। আতিথ্যদানকারী পরিবার চুলার উপর থেকে তা তুলে নিজের মেহমানের জন্য নিয়ে আসত। মালিক তার হাঁড়ির খোঁজে এসে তা না দেখে বলত, কে খাদ্য ও হাঁড়ি নিয়ে গেছে? আপ্যায়নকারী পরিবার বলত, আমরা তা আমাদের মেহমানের জন্য নিয়ে এসেছি। হাঁড়ির মালিক বলত, আল্লাহ ওই খাদ্যে তোমাদের বরকত দান করুন। মুহাম্মদ (সা.) বলেন, রুটির ক্ষেত্রেও এরূপ হতো (আদাবুল মুফরাদ)।

পরস্পরের প্রতি অত্যধিক আস্থা ও বিশ্বাস থাকলেই কেবল এরূপ করা যায়। অন্যথায় সাধারণ অবস্থায় এই প্রকারের সরল ও অকৃত্রিম আচরণ তিক্ততার সৃষ্টি করতে পারে।

আবদুর রহমান (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবাগণ রুক্ষ মেজাজেরও ছিলেন না আবার মৃতবৎও ছিলেন না। তারা নিজেদের মজলিসে কবিতা পাঠ করতেন এবং জাহিলী যুগের ঘটনাবলিও আলোচনা করতেন। কিন্তু তাদের কারও কাছে আল্লাহর হুকুমের পরিপন্থী কোনো কিছু আশা করা হলে তার উভয় চোখের মণি ঘুরতে থাকত, যেন তারা পাগল (আদাবুল মুফরাদ, অনুচ্ছেদ : কিব্র)

অর্থাৎ রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহচর্য লাভ করে তারা এমন ভারসাম্যপূর্ণ মেজাজের অধিকারী হয়েছিলেন যে, তারা পাদ্রী-পুরোহিত ও সংসারত্যাগীদের মতো সম্পূর্ণ রুক্ষ স্বভাবেরও ছিলেন না, আবার দুনিয়াদার লোকদের মতো সব সময় হাসি-কৌতুক এবং গালগল্পেও মেতে থাকতেন না। বরং কৌতুকের স্বাদ গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মন দীনি আবেগে পরিপূর্ণ থাকত।

★ জেনে নিন, ইসলাম ধর্মে যাদের বিয়ে করা হারাম !

★ জেনে নিন, ইসলাম ধর্মে যাদের বিয়ে করা হারাম !
ইসলাম ধর্মে প্রত্যেক নর এবং নারীর জন্য মহান রব্বুল আলামিন বিয়েকে ফরয করেছে। জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই অধ্যায়ে পা দেয়ার আগে তাই প্রত্যেক মুসমানকেই জেনে রাখা উচিত কোন নারীদের বিয়ে করতে আল্লাহ রব্বুল আলামিন নিষেধ করেছেন। নিচে এ বিষয়ে কোরআনের আলোকে কিছুটা ব্যাখ্যা করা হলো-

সুরা নিসার ২২ থেকে ২৪ নম্বর আয়াতের মধ্যে এ বিষয়ে স্পস্ট বলা আছে।
‘তোমাদের পিতাদের বিবাহিত নারীদের তোমরা বিবাহ করো না। নিশ্চয়ই ইহা লজ্জাজনক ও ঘৃণ্য এবং জঘন্য এক প্রথা।’-(সুরা নিসার ২২)।

‘তোমাদের জন্য বিবাহে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তোমাদের মাতা, কন্যা, ভগ্নী, ফুপু, খালা, ভ্রাতুষ্পুত্রী, বোনের মেয়ে, দুগ্ধ মাতা, দুগ্ধ-বোন, শ্বাশুরী, তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সংগত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসে তার গর্ভজাত সৎ কন্যা যারা তোমাদের অভিভাবকত্বে আছে। তবে যদি তাদের সাথে সংগত না হয়ে থাক, তাতে তোমাদের কোন অপরাধ নাই। এবং তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী এবং একই সময়ে দুই ভগ্নীকে বিবাহ করা। অতীতে যা ঘটেছে তা ব্যতীত। নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।’-(সুরা নিসা ২৩)।

‘তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত আরও নিষিদ্ধ করা হয়েছে সকল বিবাহিত নারীকে। এভাবেই আল্লাহ্‌ নিষেধ সমূহের বিধান স্থাপন করেছেন। উল্লেখিত নারীগণ ব্যতীত অন্য নারীকে তোমাদের সম্পত্তি থেকে উপহার দান করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বৈধ করা হলো – যা ব্যভিচারের জন্য নয় বরং চরিত্রের পবিত্রতার জন্য। তাদের মাধ্যমে যে সুখ ও আনন্দ তোমরা ভোগ করেছ তার দরুণ তাদের মোহর পরিশোধ করা কর্তব্য। মোহর নির্ধারণের পরে, কোন বিষয়ে পরিবর্তনের জন্য পরস্পর রাযী হলে তাতে তোমাদের কোন দোষ নাই। এবং আল্লাহ্‌ সব জানেন এবং সর্ব বিষয়ে প্রজ্ঞাময়।’-(সুরা নিসা ২৪)।

★ কোরআনে ফিঙ্গার প্রিন্টের রহস্য -

★ কোরআনে ফিঙ্গার প্রিন্টের রহস্য -
কুরআন এ আছে, মানুষ কি ভেবেছে আমি তার অস্থিসমুহ একত্র করতে পারব না? অবশ্যই আমি সক্ষম এমনকি তার আঙ্গুলের আগাকেও পূণরায় সৃষ্টি করতে। আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগের লোকেরা ফিঙ্গার প্রিন্ট সম্পর্কে খুব কম এ জানত। তবে কেন আল্লাহ কোরআন এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর তুলনা দিয়েছেন? আসুন একটু দেখি।

১৮৭৫সালে জেন জিন্সেন নামক এক ইংলিশ বিজ্ঞানি আবিস্কার করেন যে আঙ্গুলের ছাপ একটি অসাধারন বিষয়। এর রেখার ধরন একটি আরেকটির চেয়ে ভিন্ন এবং সম্পূর্ণ আলাদা। এবং আপনি যা কিছু ছোঁবেন তাতেই আপনার আঙ্গুলের ছাপ বসে যাবে, এটা সবার ই জানা কথা তবে ১৪০০বছর আগের লোকেরা এ ব্যাপারে খুব কম এ জানতেন।

এই আঙ্গুলের আগার রেখার গঠন এবং গড়ন মাতৃগর্ভের প্রথম তিন মাসে হয়। এর অনেক ব্যাখ্যা রয়েছে, একটি হল মানুষের সকল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এই আঙ্গুলের ছাপে এনকোডেড রয়েছে।

সুতরাং আমাদের পুনরুত্থান এর সময় আল্লাহ আমাদের শরীর পুরাপুরি ফিরিয়ে দিবেন এবং আমাদের বিচার করবেন, আর শুধু আঙ্গুলির মাথার ছাপ দিয়েই আমাদের সকল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য জানা সম্ভব। আঙ্গুলের আগা কে এক কথায় ডাটা ব্যাংক বলা জেতে পারে। নিশ্চয় ডিএনএ একটি অতি মূল্যবান আবিষ্কার।

ডিএনএ আবিকার হবার পর এই ধারনা বদলে গেছে যে কোষ তার অবস্থিত এলিমেন্ট নিয়ে একটি সাধারন সৃষ্টি নয়। আরও গভির গবেষণায় এর জটিলতা প্রকাশ পেয়েছে। মানুষের একটি ডিএনএ কোটি কোটি কোড সম্বলিত হয়, আমাদের চুলের রঙ থেকে শুরু করে নখ পর্যন্ত সকল তথ্য এই কোড এ থাকে. আঙ্গুলের আগার একটি ডিএনএ এর কোড ছাপালে লক্ষ পৃষ্ঠার হাজার কপি বই হবে। আর আঙ্গুলের আগার একটি ডিএনএ দিয়ে যে কারো সকল তথ্য জানা সম্ভব।

এ কথা তাহলে খুবই স্পষ্ট যে আল্লাহর কাছে আমাদের পুনরুত্থান কোন ব্যাপার এ না। কোরআন এ সকল বিজ্ঞানের সমাধান আছে যা আমরা জানি না।