Wap4dollar.com

Tuesday, 2 October 2018

★★ স্লিম থাকার ২০ উপায়!





বেশিরভাগ সময় স্লিম থাকতে গিয়ে নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হিমসিম খেতে হয় সবাইকে। বিশেষ করে চাকরিতে ঢোকার পর কিংবা বিয়ের কিছুদিন পরই শুরু হয়ে যায় মোটা হওয়া। আর মেয়েদের ক্ষেত্রে সন্তান হওয়ার পর তো কথাই নেই, ওজন দ্বিগুণ হারে বেড়ে যায়।

কে চায় ওজন বেশি নিয়ে ঘুরতে? ওজন যেন কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। ডায়েট, ব্যায়াম ইত্যাদি সবকিছুকে ব্যর্থ করে ওজন যেন দিন দিন শুধু বাড়তেই থাকে!

এবার অর্থসূচকের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হলো ওজন নিয়ন্ত্রণের ২০ টিপস। এগুলো মেনে চললে সারা জীবন ওজন থাকবে আপনার নিয়ন্ত্রণে।

এক. ওজন নিয়ন্ত্রণে ডায়েটিং জরুরি। কিন্তু খাবার খাওয়ার মধ্যে বেশি সময় গ্যাপ রাখা যাবে না। আবার ডায়েট করতে গিয়ে না খেয়ে থাকারও কোনো প্রশ্নই ওঠে না। দিনে অন্তত চার থেকে পাঁচ বার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

দুই. দিনে অন্তত ২০ মিনিট ব্যায়াম করুন। তাতে শরীর ভালো থাকবে। কখনো হাঁটতে পারেন, আবার কখনও বারান্দায় দাঁড়িয়ে সেরে নিতে পারেন জগিং। এতেও ব্যায়াম হবে।

তিন. রাতের খাবার খাওয়ার পর খানিকক্ষণ হালকা শরীরচর্চা করা ভালো। আবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর একটু হেঁটে নিতে পারেন। এতে শরীর ঝরঝরে থাকবে।

চার. মেয়েদের দৈনিক ক্যালোরি গ্রহনের পরিমান দিনে ১০০০-১৫০০ বেশি না হওয়াই ভালো। তবে পুরুষের শারীরিক চাহিদা একটু বেশি বিধায় তাদের জন্য ২০০০ ক্যালোরি বরাদ্দ। এর বেশি হলেই ভুঁড়ি জমতে শুরু করবে।

পাঁচ. এলোপাথাড়ি ব্যায়াম না করে নিজের শরীরের সাথে মানানসই ব্যায়াম করুন। সেই সাথে বাজার থেকে সস কিনে খাওয়া বাদ দিন, এতে প্রচুর চিনি থাকে।

ছয়. প্রত্যেক সপ্তাহে একই দিনে ও একই সময়ে ওজন মাপুন। এটা ওজন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্র আপনাকে সতর্ক করে তুলবে।

সাত. সঠিক সময়েখাওয়াদাওয়া সারুন। কারণ হজম ক্ষমতা গতিশীল রাখতে এটা খুব জরুরি।

আট. প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট খাওয়া প্রয়োজন। পেট দীর্ঘক্ষণ খালি রাখবেন না। এতে মেটাবলিজম কমে যাবে ও ওজন বাড়বে।

নয়. ভাজা-পোড়া খাবেন সপ্তাহে একদিন।

দশ. নির্দিষ্ট বেলার খাবারের মাঝের সময়ে যদি খিদে পায়,তাহলে প্রচুর পরিমানে পানি খান। আবারফলও খেতে পারেন।

এগার. মিষ্টি, কোমল পানীয়, কেক ইত্যাদি খাবার সপ্তাহে একদিন খেতে পারেন। বিস্কুট খেতে চাইলে ডায়েট বিস্কিট কিনুন।

বার. প্রাণীজ ফ্যাট, বিশেষত লাল মাংস ও ডালডা খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিন। মাংস খেলে চামড়া ও চর্বি বাদ দিয়ে খান।

তের. অতিরিক্ত দুধ জাতীয় খাবার যেমন মাখন বা চিজ বেশি খাবেন না।

চৌদ্দ. দিনে দুইকাপ গ্রিন টি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন।

পনের. মাদকজাতীয় দ্রব্যের নেশা ছেড়ে দিন।

ষোল. পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন – আলু, ভাত, রুটি খান। তবে লাল চালের ভাত ও লাল আটার রুটি খাওয়া সবচাইতে ভালো।

সতের. দুপুরে ও রাতে অবশ্যই এক কাপ করে সালাদ বা কম মশলায় রান্না সবজি খাওয়া ভালো।

আঠার. খাবারের প্লেটের আকার ছোট করুন এবং একবারের বেশি দুবার নিয়ে খাওয়ার প্রবণতা ত্যাগ করুন। খাবার একবারেই প্লেটে তুলে নেবেন।

ঊনিশ. চেষ্টা করুন সকালে ভারী ব্রেকফাস্ট করার। সামান্য ভারি লাঞ্চ এবং হালকা ডিনার করার। নাস্তা হিসাবে খান বাদাম, মুড়ি, ফল, ডায়েট বিস্কুট।

বিশ. চিনি দুই চামচের বেশি খাবেন না।

না খেয়ে থাকার চেয়ে বার বার অল্প অল্প করে খান। তবে অবশ্যই অতিরিক্ত খাবেন না। দেখবেন, সঠিক সময়ে পরিমিত খাবার গ্রহণে ওজন থাকবে একবারে আপনার হাতের মুঠোয়।

এএসএ/)


স্লিম হওয়ার ৭টি সহজ উপায়




বর্তমান সময়ে সবার কাঙ্ক্ষিত একটি লক্ষ্য হল স্লিম হওয়া। কারণ এ যুগের লাইফস্টাইল অনুযায়ী স্থূলতা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। তবে সবার মধ্যে একটি ভুল ধারণা কাজ করে, আর তা হল প্রতিদিন বোধহয় একটু ব্যায়াম করলেই স্লিম হওয়া যায়। না এটি সম্পূর্ণ ভুল। প্রতিদিন ব্যায়াম করলে বড়জোর বর্তমান ওজন ধরে রাখা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, স্লিম এবং সুস্থ শরীর চাইলে ব্যায়ামের সঙ্গে নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের কোনো বিকল্প নেই।

মেদহীন টানটান একটা শরীর কে না চান? যারা আরাম-আয়েশ আর ভোজনবিলাসে শরীরে মেদ জমিয়ে জমিয়ে জীবনকে দাঁড় করিয়েছেন ঝুঁকির মুখে, এ অবস্থায় অনেকেই নেমে পড়েন ব্যায়াম করে মেদ ঝরানোর চেষ্টায়। পাশাপাশি খাওায়া-দাওয়াও চলে মোটামুটি আগের মতো। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটি একেবারেই কার্যকর ব্যবস্থা নয়। বিশেষ করে সপ্তাহে ১৫০ মিনিটের মতো ব্যায়াম করে মেদ ঝরানোর যে প্রচলিত ধারণাটি রয়েছে, তাকে একরকম হাস্যকরই বলছেন তারা।
যুক্তরাষ্ট্রের অবার্ন ইউনিভার্সিটি মন্টগোমারির অধ্যাপক ড. মিচেল ওলসন বুঝিয়ে বলেছেন ব্যাপারটা, এক পাউন্ড স্নেহ জাতীয় খাদ্য খেলে আমাদের শরীরে সাড়ে তিন হাজার ক্যালরি যোগ হয়। তারপর আপনি যদি ম্যারাথন দৌড়বিদদের মতো পুরো ২৬ মাইলও দৌড়ান, তাতে প্রতি মাইলে ১০০ গ্রাম হিসেবে সব মিলিয়ে মাত্র ২৬০০ ক্যালরি ঝরাতে পারবেন। সেই এক পাউন্ডের কারণে পাওয়া ক্যালরি থেকে ৯০০ ক্যালরি কিন্তু থেকেই যাবে। তাই প্রতিদিন ৪০-৫০ মিনিট ব্যায়াম বা ঘাম ঝরানোর মতো অন্য কিছু করার পাশাপাশি খুব সাবধানে খাওয়া-দাওয়া করারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। একটু ব্যায়াম করে, হেঁটে, সাইকেল চালিয়ে বা সাঁতার কেটেই মেদ কমিয়ে ফেলবেন-এমন ভাবাটা মস্ত বড় ভুল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভুলের এ স্বর্গে বাস করা মানে মেদবহুল দেহের যন্ত্রণাকেই মেনে নেওয়া। তাই যারা প্রকৃত অর্থে মেদ ঝরিয়ে স্লিম হতে চান তাদের প্রতিদিন ব্যায়ামের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ খুবই জরুরি। এখানে খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ বলতে সুস্থ থাকার জন্য যতটুকু প্রয়োজন এর অতিরিক্ত না খাওয়াটাকেই বুঝায়।

১। খাওয়ার পর যা করবেন না... স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা প্রায় সময়েই বেশ চিন্তিত থাকি। কোনটায় ভালো হবে, কোনটায় স্বাস্থ্যের ক্ষতি হবে তা নিয়ে আমাদের জানার আগ্রহের শেষ নেই। কিন্তু অনেক সময় অজ্ঞতাবশত কিংবা নানান ভ্রান্ত ধারণার কারণে আমরা নিজেদের স্বাস্থ্যের অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলি। বিশেষ করে প্রতিবেলা খাওয়ার পর আমরা এমন কিছু কাজ করি যেগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে প্রতিনিয়ত। জেনে নিন তেমনই কিছু কাজ সম্পর্কে যেগুলো খাওয়ার পর কখনও করা উচিত নয়।

২। ধূমপান করা অনেকে খাওয়ার পরপরই ধূমপান করে থাকে। ধূমপান খাওয়ার আগে হোক কিংবা পরে হোক, ক্ষতি হবেই। সিগারেটে আছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান যা মানুষকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। তাই খাওয়ার পর হোক কিংবা অন্য যেকোনো সময় হোক, কখনও ধূমপান করা উচিত নয়।

৩। চা/কফি পান দুপুরে কিংবা রাতে খাওয়ার পরপর অনেকেরই এক কাপ চা না হলে চলে না। যাদের এই অভ্যাস আছে তারা নিজের অজান্তেই নিজের শরীরের ক্ষতি করছেন। চা অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভালো উত্স এবং প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে চা পান করলে হূিপণ্ডের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমে যায়। কিন্তু প্রতিদিন এক পেট খাওয়ার পর চা পানের অভ্যাসটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। চায়ে আছে পলিফেনল যা সবুজ শাকসবজির আয়রনকে শরীরে গ্রহণ করতে বাধা দেয়। ফলে যাদের শরীরে আয়রনের অভাব আছে তারা খাওয়ার পরে চা পান করলে শরীর আয়রন গ্রহণ করতে পারে না এবং আয়রনের অভাব পূরণ হয় না। ফলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। তাই খাওয়ার কমপক্ষে এক ঘণ্টা পর চা পান করা উচিত।


৪। খাওয়ার ঠিক পরপরই ফল খাওয়া ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সব ভিটামিনই পাওয়া যায় ফলে। কিন্তু ঠিক খাওয়ার পর ফল খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। কারণ কলা, কাঁঠাল ও খেজুর ছাড়া প্রায় প্রতিটি ফলই হজম করতে মোটামুটি ২০ মিনিট সময় লাগে। কিন্তু খাওয়ার ঠিক পরপর ফল খেলে পাকস্থলীতে অন্যান্য খাবারের ভিড়ে ফলের হজমপ্রক্রিয়ায় দেরি হয়ে যায়। এতে অনেক সময় ফলের মান নষ্ট হয়ে যায়। ফলে পেটের পীড়া, পেটে গ্যাস, বদহজম জাতীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে।


৫। গোসল করা ছোটবেলা থেকেই আমরা শুনেছি খাওয়ার পর গোসল না করে খাওয়ার আগে করতে। কিন্তু কখনও কি জেনেছি এই কথা বলার পেছনের সঠিক কারণটা। হজম প্রক্রিয়ায় শরীরের প্রচুর শক্তি ক্ষয় হয়। আর এই পুরো প্রক্রিয়াটার জন্য পাকস্থলীতে প্রচুর পরিমাণে রক্ত চলাচলের প্রয়োজন হয়। ফলে খাওয়ার পরে শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। কিন্তু গোসল করলে শরীরের তাপমাত্রায় তারতম্য ঘটে এবং পুরো প্রক্রিয়ায় ভারসাম্য রাখতে গিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। ফলে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট বেশি সময় প্রয়োজন হয় খাবার হজম হতে।


৬। সঙ্গে সঙ্গে হাঁটা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অনেকে হনহন করে হাঁটা শুরু করেন। খাওয়ার ঠিক পরপরই জোরে হাঁটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এতে হজম প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খাওয়ার পর জোরে না হাঁটলেও স্বাভাবিকভাবে ঘরের ভেতরের হাঁটাচলা করতে কোনো সমস্যা নেই। তবে খাওয়ার ৩০ মিনিট পর কিছুটা সময় হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে জানিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলিনার গবেষকরা।


৭।ঘুমিয়ে পড়া খাওয়ার পর যেই কাজটি আপনার শরীরের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর তা হল ঘুমিয়ে পড়া। খাওয়ার পর ঘুমিয়ে পড়লে হজম প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। সেই সঙ্গে ঘুমে সমস্যা, ওজন বৃদ্ধি, নাক ডাকাসহ নানান রকমের স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দেয়। 


স্লিম হওয়ার সহজ উপায়

দিন দিন মোটা হচ্ছেন? যা খাচ্ছেন তাতেই ফুলছেন? উপোস করেও রোগা হওয়া যাচ্ছে না? ওয়ার্কআউটেও কোনও কাজ হচ্ছে না? বেশি খেলেও বিপদ, কম খেলেও সমস্যা। প্রতিদিন সময় মেনে পরিমিত খাবার খেলেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে মেদ।

না, কোনও একজন ব্যক্তির কথা নয়। আজকাল হামেশাই শোনা যায় এমন কথা। মেদ ঝরাতে তাই নানা কসরত। ব্রেকফাস্ট বাদ, লাঞ্চ-ডিনারে অল্প একটু খাবার, উপোস, কত কী! তাছাড়া ওয়ার্কআউট তো আছেই। কিন্তু তাতেও ঝরছে না  মেদ।

কারণটা কী? লাইফস্টাইলেই গলদ। প্রতিদিনের খুবই তুচ্ছ কিছু ভুল অভ্যাস ও অনিয়ম প্রতিনিয়ত মোটা হওয়ার কারণ হয়ে উঠছে। সকালে ব্রেকফাস্ট বাদ দিলে মেদের পরিমাণ বাড়ে। খাবার না খেলে মেটাবলিজমের মাত্রা কমে যায়। মোটা হওয়ার কারণ।
খাবার তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার বাড়াতে হবে। আমিষ ও চর্বিজাতীয় খাবার কমাতে হবে।

মেদ ঝরাতে ভাজাভুজি ও ফাস্টফুড বন্ধ করতেই হবে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। রেড মিট, দোকানের কেনা মিষ্টি, ঘি, ডালডা কম খেতে হবে। মরশুমি ফল ও শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে। একেবারে বেশি না খেয়ে অল্প অল্প করে বারে বারে খাওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

রাতে তাড়াতাড়ি খেয়ে নিতে হবে। খাওয়ার ১ থেকে ২ ঘণ্টা পর শুতে হবে। খাওয়ার সময় পাকস্থলী ভর্তি হল কি না, তা জানতে মস্তিষ্কের সময় লাগে ২০ মিনিট। গবেষকদের দাবি, যারা ধীরে ধীরে খায়, তারা দ্রুতগতিতে খাওয়া ব্যক্তির থেকে প্রতিবার ৬৬ ক্যালরি খাবার কম খায়। ১ বছরে ২০ পাউন্ড ওজন কমিয়ে দিতে পারে।

দিনে শোওয়ার অভ্যাস ছেড়ে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রতিদিন ৭ ঘণ্টা ঘুম মাস্ট। নিয়মিত প্রচুর জল খেতেই হবে। লাঞ্চের আগে একগ্লাস জল এবং খাওয়ার শেষে অন্তত ১ বা ২ ঘণ্টা পর জল খেতে হবে। প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠতে হবে। সকালে স্কুল, কলেজ, অফিসে যাওয়ার আগে স্নান মাস্ট।

প্রতিদিন সমতল জায়গায় হাঁটতে হবে। নিয়মিত ১ থেকে ২ ঘণ্টা হাঁটার অভ্যাস করতে হবে। বেশি উঁচু তলায় ওঠার দরকার না হলে, লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। বেশি বা কম খাওয়া নয়। নিয়মিত ও পরিমিত খেতে হবে। উপোস করে বা ব্রেকফাস্ট বাদ দিয়ে মেদ ঝরানো যাবে না। ওয়ার্কআউটে কিছুটা কাজ হয় ঠিকই, কিন্তু পুরোটা নয়। মেদ ঝরিয়ে সুন্দর ফিগারের একটাই ফর্মুলা, মেডিক্যাল পরীক্ষা করে চিকিৎসক বা ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শে সঠিক ডায়েট। সূত্র-জিনিউজ।

No comments:

Post a Comment