Wap4dollar.com

Friday 19 June 2015

কিছু দরকারি দোয়া=>>

কিছু দরকারি দোয়া=>>
★ মিজানের পাল্লা ভারির আমল= সুবহানাল্লাহীল আজিম ওয়াবেহামদিহি।
★ দোয়া= সুবহানাল্লাহি ওয়াবেহামদীহি সুবানাকা আল্লাহুম্মা ওবে হামদিকা আশাহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লা আনতা আসতাগফিরুকা ওয়াতুবু ইলাইহিক।
★ ঘর থেকে বের হওয়ার সময়ের দোয়া উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি তাওয়াক'কালতু আলাল্লাহি ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কু'ওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
ফজিলতঃ রাসূল (সঃ) বলেছেন যে ব্যাক্তি এই দোয়া পড়ে ঘর থেকে বেরোবে সকল বিপদ থেকে সে নিরাপদে থাকবে ও ইবলিশ শয়তান তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।(তিরমিজী শরীফ, খন্ড-২ পৃষ্ঠা-১৮০)
★কাপড় পরিধানের দোয়া= “আলহামদুলিল্লাহিল্লাজী কাছানী মা উয়ারী বিহী আওরাতী ওয়া আতাজাম্মাল্লু বিহী ফী হায়া-তী”

★ দরুদ তোহফা=“আল্লাহুম্মারযুক্বনা খায়রাদ্দীনে মায়া'ল ক্বারবি অল ইখলাছি অল এছতিক্বামাতি বিলুৎফিকা,ওয়া সাল্লাল্লাহু আ'লা খাইরি খালক্বিহী মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আলিহী ওয়া আছহাবিহী আজমাঈ'ন। ওয়া সাল্লামা তাসলীমান কাছিরান কাছিরা। বিরাহ্ মাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন”
★দোয়া= “আল্লাহুম্মা ইয়া নূরু তানাওয়ারতা বিন নূরি ওয়ান নূরি ফী নূরিকা ইয়া নূরু,আল্লাহুম্মা বারিক আ'লাইনা অরফা'আন্না বালায়িনা ইয়া রাউফু,লাব্বায়কা ওয়া আরহাম লাব্বায়কা ওয়া আ'জাম লাব্বায়কা ওয়া আকরাম লাব্বায়কা। ইন্নাল্লাহা ইয়াবয়া'ছু মান ফিল কুবূরি”
★দোয়া= রব্বানা তাকাব্বাল মিন্না ইন্নাকা আন্তাস ছামিউল আলিম- রব্বানা ওয়াজ আলনা মুসলিমাইনি  লাকা ওয়া মিন জুররি ইয়াতিনা উমমাতাম মুসলিমাতাল লাকা ওয়া আরিনা মানাসিকানা ওয়াতুব আলাইনা ইন্নাকা আন্তাত তাও ওয়াবুর রাহিম।
★দোয়া= রব্বানা ওয়াব আছ ফীহিম রাসূলাম মিনহুম ইয়াতলু আলাইহিম আ'য়াতিকা ওয়া ইউআল্লিমু হুমুল কিতাবা ওয়াল হিকমাতা ওয়া ইউ যাক্কিহিম- ইন্নাকা আনতাল আজিজুল হাকিম।
★দোয়া= রব্বানা আফরিগ আলাইনা সাবরাও ওয়া সাববিত আকদামানা ওয়ানছুরনা আলাল কাউমিল কাফিরিন।
★দোয়া= রব্বানা ইন্নাকা জামিউননাছি লিইয়াওমিল লা রাইবা ফীহি- ইন্নাল্লাহা লা ইউখলিফুল মিয়াদ।
★ এই দোয়া পরে যদি ইবলিছ শয়তান বেহশতে যাওয়ার আশা করে তাহলে আমরা নবীর উম্মত হয়ে কেন আশা করবো না---->
“ আল্লাহুম্মা ইয়া ইলাহাল বাশারি ওয়া ইয়া আজিমাল খাতারি ওয়া ইয়া ওছিয়াল মাগফিরাতি ওয়া ইয়া আযিযাল মান্নি ওয়া ইয়া মালিকি ইয়্যাওমিদ্দিন বিহাক্বি ইয়্যাকা না'বুদু ও ইয়্যাকা নাসতাঈন বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ইয়া ইলাহাল           আ'লামিন
ওয়া ইয়া খাইরান নাছিরীন ওয়া ইয়া গিয়াছাল মুসতাগিছীন বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।
★খাবার শুরু করার দোয়া= “বিসমিল্লাহে ওয়া-আলা বারকাতিল্লাহি”
★খাবারের পরঃ “আলহামদু-লিল্লা হিল্লাজী আত্ব আমানা ওয়া- ছাক্কানা ওয়া-জা আলানা মিনাল মুছলেমীন”
★ঘর হইতে বাহির হওয়ার দোয়া=“বিছমিল্লাহে তাওয়াক কালতু আলাল্লাহে”
★দাওয়াত বা অন্যের ঘরে খাওয়ার পর দোয়া= “আল্লাহুম্মা আত্বয়েম মান আত্বআমানী ওয়াছ্ক্কে মান ছাক্কানী”
★★রোগ থেকে দ্রুত আরোগ্য প্রাপ্তির দোয়া=
ﺍَﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﻣُﺬْﻫِﺐَ ﺍﻟْﺒَﺎﺱِ ﺍِﺷْﻒِ ﺍَ ﻧْﺖَ ﺍﻟﺸَّﺎﻓِﻰْ ﻻَ ﺷَﺎﻓِﻰْ
ﺍِﻻَّ ﺍَ ﻧْﺖَ ﺷِﻔَﺎﺀً ﻻَﻳُﻐَﺎﺩِﺭُ ﺳُﻘْﻤًﺎ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা রাব্বান নাছি মুযহিবাল বাছি - ইশফি আনতা শাফি -
লা শাফি ইল্লা আনতা শিফা'ন লা ইয়োগাদিরু সুকমা।
ফজিলতঃ আনাস (রাঃ) বলেছেন,
রাসূল (সাঃ) অসুস্থ ব্যাক্তিদের উপর এই
দোয়া পড়ে ফু দিতেন। অসুস্থ ব্যাক্তি
দ্রুত আরোগ্য লাভ করতো। (বুখারী শরীফ
খন্ড-২ পৃষ্ঠা-৮৫৫)
★ব্যাথা উপশমের দোয়া
উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহী সুবহানাল্লাহীল আজীমি ওয়া বিহামদিহী আস্তাগফিরুল্লাহ” ফজিলতঃ হুজুর সাঃ বলেন, এই দোয়া প্রত্যহ ফজর নামাজের পূর্বে বা পরে ১০০ বার করে পড়, সংসার দুনিয়া আপনা আপনি তোমার দিকে ফিরবে অর্থাত দুনিয়া তোমাকে হেয় ও লাঞ্ছিত অবস্থায় ধরা দিবে এবং এতদ্ভিন্ন আল্লাহতায়ালা এর একেকটি শব্দ হতে এক একেক জন ফেরেশতা তৈরী করে কেয়ামত দিবস পর্যন্ত তসবীহ পাঠে নিযুক্ত করে দিবেন উহার সমুদয় সোয়াব তুমি পাবে এর মুল বক্তব্য হচ্ছে এস্তেগফার।বলাবাহুল্য গুনাহের কারনেই মানুষের রিজিকের সঙ্কীর্নতা এবং সকল প্রকার দুঃখ কষ্ট ও পেরেশানী ঘটে থাকে। এই আমল নিয়মিত করার মাধ্যমে সংসারে কোন অভাব অনটন থাকতেই পারে না।
★প্রত্যেক নামাযের পরের দোয়াসুবহানাল্লাহ্ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ্৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার এবং একবার লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু,ওয়াহিদাহু লা-শারীকালাহু, লাহুল মুলক্ ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর।
ফযীলতঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেক সালাতের পর উক্তরূপে তসবীহ্ পাঠ করে তার সকল গুনাহ্ মার্জিত হয়ে যায় যদিও তা সমুদ্রের ফেণরাশির মত অফুরন্ত হয়। যে প্রত্যহ ১০০ বার ‘সুবহানাল্লাহি ও বিহামদিহী’ পাঠ করে তার পাপরাশি সমুদ্রের ফণরাশির ন্যায় অপরিসীম হলেও তা ক্ষমা করা হয়।
★★মাতা-পিতার জন্য সন্তানের দোয়া=
উচ্চারণঃ রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ঈয়ানী সাগিরা। (সূরা বণী ইসরাইল, আয়াতঃ ২৩-২৫)অর্থঃ হে আল্লাহ্ আমার মাতা-পিতার প্রতি আপনি সেই ভাবে সদয় হউন, তাঁরা শৈশবে আমাকে যেমন স্নেহ-মমতা দিয়ে লালন-পালন করেছেন।
★★ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করার দোয়া=
উচ্চারণঃ রাব্বানা লা’তুযিগ কুলুবানা বা’দা ইয হাদাইতানা ওয়া হাবলানা মিল্লাদুনকা রাহমাতান,ইন্নাকা আনতাল ওয়াহাব। (সুরা আল ইমরান, আয়াতঃ ০৮)
অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা, সরলপথপ্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে বক্র করে দিওনা এবং তুমি আমাদের প্রতি করুনা কর, তুমিই মহান দাতা।
★★ভুল করে ফেললে ক্ষমা চাওয়ার দোয়া=
উচ্চারণঃ রাব্বাবা যালামনা আনফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফির্লানা ওয়াতার হামনা লানা কুনান্না মিনাল খা’সিরিন।অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমি আমার নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি। এখন তুমি যদি ক্ষমা ও রহম না কর, তাহলে আমি ধ্বংস হয়ে যাব।
★★গুনাহ্ মাফের দোয়া=
উচ্চারণঃ রাব্বানা ফাগফিরলানা যুনুবানা ওয়া কাফফির আন্না সাইয়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফ্ফানা মায়াল আবরার। (সূরা আল ইমরান,আয়াতঃ১৯৩)
অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা,আমাদের গুনাহসমূহ মাফ করে দাও,আমাদের থেকে সকল মন্দ দূর করে দাও এবং আমাদের নেক লোকদের সাহচার্য দান কর।
★★ক্ষমা ও রহমতের দোয়া=
উচ্চারণঃ রাব্বিগ ফির ওয়ারহাম ওয়া আনতা খাইরুর রাহিমীন। অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমাকে ক্ষমা করে দাও, আর আমার প্রতি রহম কর, তুমিই তো উত্তম দয়ালু।
★★ঈমান ঠিক রাখার দোয়া=
উচ্চারণঃ ইয়া মুক্বাল্লিবাল কুলুবি ছাব্বিত ক্বালবি আলা দ্বীনিকা। অর্থঃ হে মনের গতি পরিবর্তনকারী,আমার মনকে সত্য দ্বীনের উপর স্থিত কর।
★★অস্থিরতায় পাঠ করার দোয়া
উচ্চারণঃ আল্লাহু ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুমু বিরাহমাতিকা আসতাগীছু।অর্থঃ হে চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী আল্লাহ্ তোমার রহমত দ্বারা আমাকে সাহায্য কর।এবং
উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানান্নাহিল আযীম।অর্থঃ মহান আল্লাহ বড়ই পবিত্র, আল্লাহ বড়ই পবিত্র ও মহান।
★★বিপদে আল্লাহর সাহায্য লাভের জন্য দোয়া=
উচ্চারণঃ হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকীল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মাল নাসির।অর্থঃ মহান আল্লাহর সাহায্যই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই উত্তম জামিনদার। তিনি কতইনা উত্তম প্রভু এবং উত্তম সাহায্যকারী।
★সাইয়্যিদুল ইস্তিগফার=
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আন্তা খালাক্বতানী ওয়া আনা আবদুকা, ওয়া আনা আলা আহ্দিকা, ওয়া ওয়া’দিকা মাছত্বোয়াতাতু, আউযুবিকা মিন শাররি মা ছানা’তু, আবুউ লাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়্যা, ওয়া আবুউ লাকা বিজাম্বি, ফাগফিরলী। ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ্জুনুবা ইল্লাহ আন্তা।(যাদুল মাআদ)।
অর্থঃ হে আল্লাহ্ তুমি আমার প্রতিপালক। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। আমাকে সৃষ্টি করেছ এবং আমি তোমার বান্দা। আর আমি সাধ্যমত তোমার অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতির উপর কায়েম আছি। আমি মন্দ যা করেছি তা থেকে তোমার আশ্রয় চাই। আমার উপর তোমার প্রদত্ত নেয়ামতের স্বীকৃতি দিচ্ছি। আর আমার গুনাহ্গুলো স্বীকার
করছি। অতএব আমাকে ক্ষমা কর। কারণ তুমি ছাড়া গুনাহ্ ক্ষমা করার আর কেউ নেই।ফজিলতঃ রাসুল সা. বলেছেন, তোমাদের কেউ এ কথাগুলো সন্ধ্যা বেলায় বললে, অতপর সকাল হওয়ার আগেই তার মৃত্যু হলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। অনুরূপভাবে তোমাদের কেউ তা সকাল বেলায় বললে, অতপর সন্ধ্যার আগেই তার মৃত্যু
হলে তার জন্যও জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। (বুখারী, তিরমিযী) ।
★★অত্যাচারের ভয় থেকে মুক্তির দোয়া=
উচ্চারণঃ আল্লাহুকফিনাহু বিমা শিতা আল্লাহুম্মা ইন্না নাজআলুকা ফী ন্ হহুরিহিম ওয়া নাউজু বিকা মিন শুররিহিম |
★★বিশ লক্ষ নেকীর দোয়া=
উচ্চারনঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াদাহু লা শারিকালাহু আহাদান ছামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।
ফজিলতঃ যে ব্যাক্তি এই দোয়া একবার পাঠ ক রবে তার আমল নামায় বিশ লক্ষ নেকী লেখা হবে।
★★এক লক্ষ চব্বিশ হাজার নেকীর দোয়া=
যে ব্যাক্তি দৈনিক ১০০ বার "সুবহানাল্লাহী ওয়া বিহামদিহী" পড়বে তা আমল নামায় এক লক্ষ চব্বিশ হাজার নেকী লেখা হবে।
★ রমজান মাসের আগে থেকে পড়ার দোয়া- আল্লাহুম্মা বারিকলানা ফি রজবা ওয়া সাবান ওয়া বালল্লিগনা রমাদান।
★দোয়া কবুলের সময়=
রাতের বেলা ঘুম থেকে জেগে উঠলে উবাদা ইবনুস সামিত রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, “যে কেউ রাতের বেলা ঘুম থেকে জাগে
আর বলে-‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হা’মদু ওয়াহুয়া আ’লা কূল্লি শায়্যিন কা’দির, আলহামদুলিল্লাহি ওয়া সুবহানাল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ এবং এরপর বলে ‘আল্লাহুম মাগফিরলি (আল্লাহ আমাকে ক্ষমা
করুন) এবং আল্লাহর কাছে চায়, তাহলে তার ডাকে সাড়া দেয়া হবে এবং সে যদি অজু করে সালাত আদায় করা, তাহলে তার সালাত কবুল করা হবে”।(সহীহ বুখারী)

1 comment:

  1. অর্থ কি এগুলোর? অর্থ জানা দরকার।

    ReplyDelete